দেবদুলাল মুন্না:[২] এ তথ্য আনন্দবাজার ও ইন্ডিয়া টুডে’র। বিরোধের কারণ কোথাও জমি, কোথাও সমুদ্র বা নদী। চল্লিশের দশকে প্রতিবেশী পূর্ব তুর্কিস্তান দখল করে শিনজিয়াং প্রদেশ বানিয়েছিল চিন। দখল করেছিল তিব্বত।
[৩] কুয়োমিনতাং দলের নেতা চিংয়া কাই শেক প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন (তৎকালীন রিপাবলিক অফ চায়না) সরকার প্রকাশিত এক ম্যাপে দক্ষিণ চীন সাগরে ছোট ছোট ১১টি রেখা দিয়ে ঘেরা একটি মানচিত্র প্রকাশ করে। চীনের বক্তব্য ছিল, এই রেখা দিয়ে ঘেরা অংশটা তাদের।
[৪]চীনের সঙ্গে আইসল্যান্ড, ভিয়েতনামেরও বিরোধ ছিল রয়েছে পঞ্চাশ দশক থেকে।
[৫] চীনা দখলদারির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে ব্রুনেই। এই অঞ্চলে ব্রুনেইয়ে নিয়ন্ত্রণে থাকা লুইসা রিফ-সহ দু’টি দ্বীপে বেইজিংয়ের ‘নজর’ দীর্ঘ দিনের।ফিলিপাইনকে কালায়ান দ্বীপের ওপর চীনের নজরদারি।দক্ষিণ চিন সাগরের পাঁচটি দ্বীপ মালয়েশিয়ার নিয়ন্ত্রণে।
[৬] সিঙ্গাপুরে মার্কিন নৌসেনার ঘাঁটি চীনের উষ্মার কারণ। কম্বোডিয়া সরাসরি চিনের সঙ্গে সীমান্ত না থাকলেও থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্ত সমস্যায় একাধিক বার নাক গলিয়েছে বেইজিং।একইরকম থাইল্যান্ডের মেকং নদী নিয়ে রয়েছে বিরোধ।
[৭]এছাড়া জাপানের সেনকাকু এবং দিয়েউ দ্বীপ,লাওসের কিছু অংশ,হংকং, ইন্দোনেশিয়া,নেপাল , তাইওয়ান , উত্তর কোরিয়া , দক্ষিণ কোরিয়া, ভুটান, তাজিকিস্তান, কাজাগিস্তান এমনকি রাশিয়ার প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার বর্গ কিলোমিটার অঞ্চল নিয়ে দুই পরাক্রমশালী দেশের দ্বন্দ্ব রয়েছে। ১৯২৯ এবং ১৯৫৯ সালে দু’দেশের সামরিক সংঘাতও হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :