শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৬ জুলাই, ২০২০, ০৪:০৯ সকাল
আপডেট : ০৬ জুলাই, ২০২০, ০৪:০৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কোভিড-১৯ মহামারি সময়ে ডায়রিয়া রোগী কমেছে ৯০ ভাগ

লাইজুল ইসলাম: [২] আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ আইসিডিডিআরবি’র জনসংযোগ কর্মকর্তা একেএম তারিফুল ইসলাম খান জানিয়েছেন, চলতি বছরের এপ্রিল-মে-জুন মাসে গড়ে প্রতিদিন ৪৫-৫০ জন আইসিডিডিআরবিতে চিকিৎসা নিয়েছেন। গত বছর এই তিন মাসে প্রতিদিন চিকিৎসা নিয়েছেন ৫শ’ জন। এদের মধ্যে ৪শ’ নারি-পুরুষ। আর বাকি ১শ’ শিশু।

[৩] আইসিডিডিআরবি মনে করে, কোভিডের ভয়ে সাধারণ মানুষ ঘরের বাইরে বের হয়নি। হাত-মুখ পরিস্কার রেখেছে। ভালো খাবার খেয়েছে। একারণেই কমেছে।

[৪] সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. উত্তম বড়ুয়া বলেন, এটি পানি বাহিত রোগ। গরমের মধ্যে পচা/নষ্ট/বাসি খাবার বিক্রি ও খাওয়া বন্ধ ছিলো। রাস্তার পাশের ফুসকা, চটপটি, রাস্তার পাশের খাবার ও বিয়ে-সাদি ও অনুষ্ঠানের রিচ ফুড বন্ধ থাকায় এাবার ডায়রিয়া কমেছে।

[৫] মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, এবার গরম তেমন পরেনি তাই ডায়রিয়ার প্রকোপ কম।

[৬] কলেরা হাসপাতালের কনসালটেন্ট সংক্রমন ব্যাধি বিভাগের চিকিৎসক ডা. তাজুল ইসলাম এ বারি বলেন, কোভিডের ভয়ে অনেকে হাসপাতালে আসছে না। অসুস্থ হলেও টেলিমেডিসিনের সহায়তা বাসায় বসেই চিকিৎসা নিচ্ছেন। যা ইচ্ছা খাওয়া বাদ দিয়ে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার খেয়েছেন।

[৭] কলেরা টিকার গবেষনা কাজে সম্পৃক্ত বিজ্ঞানি অধ্যাপক ডা. ফেরদৌসি কাদরী বলেন, মার্চ থেকে জুলাই ডায়রিয়ার মৌসুম। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এটি বেশি ছড়ায়। ঢাকায় লোক কম থাকায় এটি ছড়ায়নি। ঢাকার বাইরেও ডায়রিয়ার রোগি কম।

[৮] আইসিডিডিআরবি বলছে, গরমের সময়ে এডাল্ট রোগি বেশি। শীতের সময় বাচ্চা রোগি বেশি। কোভিড মহামারি শেষ হলে ডায়রিয়ার প্রোকপ কেনো কম ছিলো তা সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়