রাশিদ রিয়াজ : [২] গত মার্চে এ্যান্ড্রু (৪৭) ও তার স্ত্রী র্যাচেল মন্টগো তাদের হ্যান্ডস্যানিটাইজর কোম্পানি চালুর পর কোভিড প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পায় এবং ইউরোপের দেশগুলো লকডাউনে চলে যায়। পরিস্থিতিই তাদের জন্যে শাপে বর হয়ে দাঁড়ায়। সান
[৩] এ কোম্পানি স্থাপনে এই ব্রিটিশ দম্পতি তাদের গত ১৫ বছরের সম্পদ ও সঞ্চয় বিনিয়োগ করেন। তাদের ছিল প্রপার্টি ডেভলপমেন্ট ও আবাসনের ব্যবসা।
[৪] এ দম্পতির চার ছেলেমেয়ে তাদের আগের কাজ বাদ দিয়ে ক্লিয়ার ওয়াটার হাইজিন নামের এ কোম্পানিতে কাজ শুরু করে। তাদের উৎপাদিত মানসম্মত হ্যান্ডস্যানিটাইজার ব্যাপক ক্রেতা চাহিদা সৃষ্টি করে।
[৫] ব্রিটেনের বাজারে ৫’শ মিলিলিটার হ্যান্ডস্যানিটাইজার বিক্রি হত ৩০ পাউন্ডে। নতুন এ কোম্পানিটি তার চেয়ে কমমূল্যে বাজারে পণ্যটি ছাড়ার পর ক্রেতারা তা লুফে নেয়।
[৬] এ্যান্ড্রু জানান, তার এক বন্ধু মাইক বেইন লকডাউনের আসন্ন দেখে তার ডিসাইড ডিস্ট্রিলারিতে জিন তৈরি বন্ধের কথা জানায়। হ্যান্ডস্যানিটাইজারের বিপুল চাহিদা বৃদ্ধির সম্ভাবনা তার কাজেই জানতে পারি।
[৭] এরপর স্বল্পসময়ের মধ্যে কারখানা স্থাপন করে উৎপাদনে যেতে সমর্থ হই। ১২ জন সার্বক্ষণিক স্টাফ সহ চুক্তিভিত্তিক আরো ৮ জন আমাদের কারখানায় কাজ করছে।
আপনার মতামত লিখুন :