তরিকুল ইসলাম : [৩] পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমাদের মিশন বারবার ফিরে আসতে চাইলেও দেশটিতে বহু বাংলাদেশি থাকায় তাদেরকে আমরা সেখানে জোর করেই রেখেছি।
[৪] বাংলাদেশ দূতাবাসের তথ্যমতে, ৪০ হাজারের মতো অবৈধ বাংলাদেশি সেখানে রয়েছেন।
[৫] পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও অপর একটি দেশ ছাড়া সব দেশই তাদের মিশন ও দূতাবাসগুলো তিউনেশিয়াতে সরিয়ে নিয়েছে। ত্রিপোলী শহরে যখন তখন বোমা বিস্ফোরিত হয়। ইজ নট অ্যা নরমাল প্লেস, ইজ এ ডিফিকাল্ট লাইফ।
[৬] অন্যান্য দেশের মিশনগুলো সরে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো, ‘ওখানে মানি পাঠানোর কোনো উপায় নেই। নিজে বিমানে করে নিলে সেটি সম্ভব হয়। ফিন্যান্সিয়াল সিস্টেম ইজ নট ওয়ার্ক।’
[৭] আমাদের দূতাবাসের অবস্থাও খুব ভালো না, সেখানে জীর্ণ অবস্থায় আছে। এটা তারও জানে। লিবিয়াতে কোনো সরকার নেই, সেখানে কোনো আইন কানুন নাই।
[৮] আমাদের দূতাবাস জাতিসংঘ সমর্থিত সরকারকে আমাদের উদ্বেগের কথা জানিয়ে নিরাপত্তা চেয়েছে।
[৯] সম্প্রতি লিবিয়ার বেনগাজির অনিয়ন্ত্রিত এলাকায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যা কাণ্ডের শিকার হয়। ঐ ঘটনায় আহত হন ১১ বাংলাদেশি।
[১০] যদিও চলতি বছরের শুরুতে লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :