আলমগীর হোসেন : [২] জব্দকৃত চাল ও গম পুলিশের হেফাজতে আছে। তিনটি গোডাউন সিলগালা করে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে।
[৩] বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে এসব চাল ও গম জব্দ করা হয়। এর আগে সকালে সাংবাদিকরা অনুসন্ধান করতে গিয়ে কমলনগর উপজেলা খাদ্য গুদামের পার্শ্বে মেসার্স আলতাফ রাইস এজেন্সিী ফরিদ নামে এক ব্যবসায়ীর গোডাউনে টিআর, কাবিখা ও অন্যান্য খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ৯৬ টন চাল ও আনুমানিক ২০ টন গম মজুদ দেখতে পায়। এসময় ব্যবসায়ী ফরিদকে মজুদের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউএনও ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অনুমোদন নিয়ে এটি করছেন বলে জানান। এসময় তিনি মজুদকৃত মালামালের প্রকৃত হিসাব দিতে পারেননি।
[৪] এনএসআই এর উপ-পরিচালক মানিক দের এ নেতৃত্বে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সঙ্গে নিয়ে আলতাফ রাইস এজেন্সি থেকে ৯৬ টন চাল, ২০ টন গম ও পরবর্তীতে সাংবাদিকদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে মের্সাস রণি ট্রেডাস থেকে ১১৬ বস্তা গম ও নাহিদ ট্রেডার্সের গুদাম থেকে ৯৬ বস্তা গম জব্দ করা হয়।
[৫] উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোবারক হোসেন বলেন, সরকারি চাল ও গম গুদামজাতকরণ ও শ্রমিকদের চাল গম,ভিজিএফ কাডের চাল সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ক্রয় করার অপরাধে গুদামগুলি সিলগালা করা হয়েছে। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান
আপনার মতামত লিখুন :