আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] বিশেষজ্ঞদের মতে, চীন অবশ্যই যুদ্ধ চায়। এর মাধ্যমে তারা নিজেদের রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্খা পূরণের স্বপ্ন দেখছে। দ্য প্রিন্ট, জি নিউজ, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
[৩] ২২ জুন থেকে ভারতের ১৪ কর্পস কমান্ডার লে. জেনারেল হরিন্দর সিং এবং চীনের সাউথ জিনজিয়াং মিলিটারি ডিস্ট্রিক্ট কমান্ডার মেজর জেনারেল লিউ লিন আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এর মধ্যেই যুদ্ধপ্রস্তুতি বন্ধ রাখেনি কোনও পক্ষই। ভারতের সেনাসূত্র স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেছে, শীতের আগেই একটা সংঘর্ষের জন্য আমরা প্রস্তুত। তবে আশা করছি এটা দীর্ঘমেয়াদী কিছু হবে না।
[৪] এখন পর্যন্ত ১৫টি বৈঠক করেছে দুই পক্ষ। কিন্তু সমস্যার সমাধান আর হয়নি। এদিকে দিল্লির সাউথ ব্লক মনে করছে, আলোচনার মোড়কে আসলে শক্তিবৃদ্ধি করছে চীন। পাকিস্তানের স্কার্দুতে ৪০টি চীনা জে-১০ ফাইটারের অবতরণ সেদিকেই ইঙ্গিত করে।
[৫] বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই উচ্চতায় ব্যবহারের মতো কোনও আধুনিক সিঙ্গেল ইঞ্জিন ফাইটার নেই ভারতের। তাদের নির্ভর করতে হবে ভারী সু-৩০ বিমানের উপরেই। অথবা পুরোনো আমলের মিগ-২১ এর উপর। এই লড়াইতে যা ভারতকে ব্যাকফুটে রাখবে। আর চীন পাবে তাদের জে১০ কে ব্যাটলপ্রুফ করে নেবার সুযোগ।
[৬] ভারতীয় নৌবাহিনী নিশ্চিত করেছে, প্যাঙগন লেকে লড়াই করার জন্য তারা নৌযান প্রস্তুত করছে। তবে এই উচ্চতায় তা কতটা কার্যকরভাবে কাজে লাগানো যাবে, সে নিয়ে সন্দেহ আছে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :