রাশিদ রিয়াজ : [২] অ্যামাজনের সিইও তার সাবেক স্ত্রী ম্যাকেঞ্জিকে যখন ডিভোর্স দিলেন তখন তিনি প্রাপ্য অর্থ পেয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী নারী বনে গিয়েছিলেন। ম্যাকেঞ্জিকে দিতে হয়েছিল ৫৪ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ। কুছ পরোয়া নেই, কোভিড পরিস্থিতিতে অ্যামাজনের ব্যবসা এতটাই সফল যে জেফ বেজোস এখন প্রায় ১৭২ বিলিয়ন ডলারের মালিক। আরটি
[৩] ব্লুমবার্গ বলছে এবছরে এখন পর্যন্ত জেফ বেজোস ৫৬.৭ বিলিয়ন ডলার কামিয়েছেন। মোট সম্পদের পরিমান ১৭১.৬ বিলিয়ন ডলার।
[৪] কোভিড যখন লকডাউনে বন্দী করেছে তখন বেজোসের অ্যামাজন ঘরে ঘরে পণ্য পৌঁছে দিয়েছে। এতে বিশ্বের সবচয়ে বড় অনলাইন অ্যামাজনের আয় ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথম প্রান্তিকেই আয় করেছে সাড়ে ৭৫ বিলিয়ন ডলার। দ্বিতীয় প্রান্তিকে অ্যামজনের প্রবৃদ্ধি হবে ১৮ থেকে ২৮ শতাংশ।
[৫] অ্যামাজনের অস্থায়ী কর্মীদের বেতন বেড়েছে, ওভারটাইম দ্বিগুণ হয়েছে, এককালীন বোনাস দেয়া হয়েছে ৫০ কোটি ডলার। তবে অভিযোগ উঠেছে কোভিড মোকাবেলায় কর্মীদের যথাযথ স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা দেয়া হচ্ছে না।
[৬] বেজোস একমাত্র ব্যক্তি নন যিনি কোভিডের সময় সম্পদ বৃদ্ধি করছেন, গত ৬ মাসে বিশ্বের ৫’শ ধনীব্যাক্তি নিজেদের সম্পদ বৃদ্ধি করেছেন ৫.৯৩ ট্রিলিয়ন ডলার। যুক্তরাষ্ট্রে ৪ কোটি ৭০ লাখ মানুষ বেকার হলেও এসময়ে দেশটির ধনীদের পকেটে গিয়েছে ৫৬৫ বিলিয়ন ডলার।
আপনার মতামত লিখুন :