লিহান লিমা: [২] বুধবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব কেলি ম্যাকেনি বলেন, ভারত-চীন সীমান্তে তৈরি হওয়া উত্তেজনাই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে বিশ্বের অন্যান্য দেশের প্রতি চীনের আগ্রাসী মনোভাব। এই পদক্ষেপগুলিই চীনা কমিউনিস্ট পার্টির প্রকৃত স্বরূপ সকলকে চিনিয়ে দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এমনটাই মনে করেন। আউটলুক ইন্ডিয়া।
[৩] পূর্ব লাদাখ সীমান্তে ভারত ও চীনের মধ্যকার চলমান উত্তেজনা নিয়ে ম্যাকেনি আরও বলেন, ভারত ও চীনের বর্তমান পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রেসিডেন্টও তাই করছেন। আমরা এই সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান চাই।
[৪] দুই দেশের সীমান্তে হানাহানির সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্র বলে, ২০১৯ সালে যখন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেদের মধ্যে সাক্ষাৎ করেছিলেন, তখন দুই নেতাই পারস্পরিক সহযোগিতার উপর জোর দিয়েছিলেন।
[৫] আমেরিকার ব্রুকিংস ইনস্টিটিউটের সিনিয়র ফেলো তানভী মদন হাউস সিলেক্ট ইন্টেলিজেন্স কমিটির সদস্যদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চীন-ভারত পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিক্রিয়াশীল হতে চাইলে দু’দেশের মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি যাতে না বাড়তে সেটিকে খেয়াল রাখতে হবে। এই ধরনের সমর্থন ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ককে সুদৃঢ় করতে সহায়তা করবে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :