মিনহাজুল আবেদীন : [২] একদিকে কোভিড-১৯ আতঙ্ক অন্যদিকে পানিবন্দি হয়ে পড়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছে জেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। এর মধ্যে যমুনা, ঝিনাই ও ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাংলানিউজ
[৩] বুধবার যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৩৮ সেন্টিমিটার, ধলেশ্বরী নদীর পানি ৪৮ সেন্টিমিটার ও ঝিনাই নদীর পানি ২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জাগোনিউজ
[৪] টাঙ্গাইলে সব নদীর পানি বাড়ায় সদর, ভূঞাপুর, কালিহাতী, গোপালপুর ও নাগরপুর উপজেলার নদীর তীরের চরাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাকুয়া, হুগড়া, কাতুলী, মামুদনগর, ভূঞাপুর উপজেলার গাবসারা, অর্জুনা, গোবিন্দাসী, নিকরাইল, কালিহাতী উপজেলার দুর্গাপুর, গোহালিয়াবাড়ি, সল্লা, দশকিয়া, গোপালপুর উপজেলার হেমনগর, নগদাশিমলা, ঝাউয়াইল এবং নাগরপুর উপজেলার সলিমাবাদ, ভাড়রা, মোকনা, পাকুটিয়া ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রাম সম্পূর্ণ ও শতাধিক গ্রাম আংশিক প্লাবিত হয়ে পড়েছে। বন্যা কবলিত ও চরাঞ্চলের মানুষ তাদের বাড়ির ঘর অন্যত্র সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাচ্ছে। প্রায় ৩০ হাজার পরিবার ইতোমধ্যে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বাংলাট্রিবিউন
[৫] টাঙ্গাইলের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, নদ-নদীর পানি বাড়ায় ভাঙন কবলিত এলাকাগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ভাঙন রোধে পাউবো কাজ করছে।
আপনার মতামত লিখুন :