সিরাজুল ইসলাম : [২] মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার বাজারীপাড়ায় মাদ্রাসা সুপার আবুল কালাম আজাদের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত কনস্টেবল শোভন আহম্মেদকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
[৩] মুমূর্ষু অবস্থায় ব্র্যাক কর্মকর্তা ইয়াছমিন আক্তারকে (৪০) শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
[৪] প্রায় ১০ বছর আগে নেত্রকোনা সদর থানার সাতপাই এলাকার নবাব আলীর মেয়ে ইয়াছমিন আক্তারের সঙ্গে ময়মনসিংহ সদর থানার কাউনিয়া এলাকার শোভন আহম্মেদের বিয়ে হয়। কনস্টেবল শোভন আহম্মেদ হিন্দু ছিলো। তার নাম ছিলো প্রেমানন্দ ক্ষত্রিয়। তার স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে। ইয়াছমিনের পূর্বের স্বামী মারা যান। তার এক সন্তান রয়েছে। শোভনের সঙ্গে তার সংসারে সন্তান নেই।
[৫] ইয়াছমিনের ময়মনসিংহ শহরে ও নেত্রকোনা শহরে ৪টি বাড়ি, জমি-জমা দোকান রয়েছে। তিনি দেওয়ানগঞ্জ বাহাদুরাবাদ শাখার ব্র্যাকের প্রোগ্রাম অফিসার হিসেবে রয়েছেন। শোভন আহম্মেদ শেরপুরের শ্রীবর্দী থানার কনস্টেবল।
[৬] ইয়াছমিনের স্বজনরা জানায়, ইয়াছমিনের সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশলে চেষ্টা করেছে শোভন। মাঝে মধ্যে ইয়াছমিনকে তিনি নির্যাতনও করেছেন। সূত্র: যুগান্তর
আপনার মতামত লিখুন :