বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] হায়দরাবাদের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা ‘ভারত বায়োটেক’কে এই প্রতিষেধক তৈরিতে সহযোগিতা করেছে আইসিএমআর (ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চ) এবং পুনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি (এনআইভি)। সূত্র বর্তমান।
[৩]সব মিলিয়ে কোভিডের ১৫০টিরও বেশি প্রকল্প চলছে বিশ্বব্যাপী। তবে এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত সাফল্যের দাবি করতে পারেনি কেউই। তার মধ্যে ভারতের তৈরি ‘কোভ্যাকসিন’ মানদেহের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে ইতিহাস সৃষ্টি করবে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউটও জুলাই মাসে ২০ থেকে ৩০ লক্ষ চ্যাডক্স ভ্যাকসিন তৈরি করবে বলে জানিয়েছে। চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত ওষুধ প্রস্তকারক সংস্থা সিনোফার্মার ভ্যাকসিনেরও তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে।
আপনার মতামত লিখুন :