ঈশ্বরদী প্রতিনিধি: [২] জেলায় প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করে পদ্মানদীর তলদেশ ও তীর কেটে মাটি চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে এসএলআর ইটভাটার স্বত্বাধিকারী ও লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মো. লিখন আলী।
[৩] এতে নদী পাড়ের ফসলী জমি ভাঙ্গনের শঙ্কায় পড়ছে। লিখন উপজেলার লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নের কৈকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা। চুরি করা মাটি নেওয়া হচ্ছে ইউনিয়নের বিভিন্ন ইট ভাটায়। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে। তবে লিখনের দাবি উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করেই নদীর মাটি ইট ভাটায় নেওয়া হচ্ছে।
[৪] মঙ্গলবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা নদীর তলদেশে প্রায় ১১-১২ ফুট গভীর করে এস্কেভেটর মেশিন দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। খননকৃত মাটি শ্যালো মেশিন চালিত ট্রলি দিয়ে স্থানীয় বিভিন্ন ইটভাটায় নেওয়া হচ্ছে। ওই এস্কেভেটর মেশিন এবং ট্রলির মালিক তিনি নিজেই।
[৫] এ ছাড়া একইসাথে নদীর তীর কেটেও উজাড় করা হচ্ছে। এতে তীরের ফসলী জমি বন্যায় ভাঙ্গনের হুমকিতে পড়ছে।
[৬] অভিযোগের বিষয়ে মেম্বার মো.লিখন আলী বলেন, উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারার সঙ্গে যোগাযোগ করে মাটি কাটা হচ্ছে। খননকৃত মাটি ইটের ভাটায় নেওয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান। সম্পাদনা: সাদেক আলী
আপনার মতামত লিখুন :