ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি: [২] সনাতন পদ্ধতিতে চাষীদের হাল চাষের ঐতিহৃবাহী লাঙ্গল জোয়াল গ্রামীণ জনপথে আজ আধুনিকতার ছোঁয়ায় প্রায় বিলুপ্তির পথে। এখন আর সাত সকালে লাঙ্গল জোয়াল কাধেঁ চাষীদের মাঠে যেতে দেখা যায় না। যন্ত্র নির্ভরশীল এ যুগের চাষীদের অদুর ভবিষ্যতে হয়তো অচেনা হয়ে যাবে সেকালের চাষীদের লাঙ্গল জোয়াল।
[৩] পেশাদারিত্ব পালনে যাওয়ার সময়ে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নে সকালে গ্রামের পথে দেখা মেলে লাঙ্গল জোয়াল কাধেঁ এক চাষীর। মনের কৌতুকহলে থমকে দাড়াই। খানিক সময়ে কথাও হয় ওই চাষীর সাথে। চাষী বলেন,‘ বাপ দাদার আমল থেকে লাঙ্গল জোয়াল গরু মহিষ দিয়ে হালচাষ করি কিন্তু এখন আর করি না। ছেলেরা ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার দিয়ে জমিতে চাষ করে নেয়। আমার পুরোনা একটা লাঙ্গল-জোয়াল রয়েছে। আমন বীজতলা করার জন্য আজকে মাঠে যাচ্ছি! নিজে গরু দিয়ে হালচাষ করে বীজতলা তৈরি করবো। পুরো গ্রামে হয়তো কয়েক জন কৃষকের বাড়িতে লাঙ্গল-জোয়াল থাকলেও এখন চাষের জন্য আর ব্যবহার করা হয় না।’
আপনার মতামত লিখুন :