সিরাজুল ইসলাম : [২] অর্থ ও মানবপাচার, ভিসা বাণিজ্য ও ঘুষ লেনদেনের মামলায় দেশটির আদালত বুধবার তাকে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। আরব টাইমস
[৩] এ মামলার অন্য আসামিদেরও আটকাদেশ অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রসিকিউটর। তবে পাপুলের সঙ্গে ঘুষ লেনদেনে জড়িত অপর কুয়েতি কোম্পানির মালিককে দুই হাজার দিনার জামিনে মুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল ল²ীপুর-২ আসনের এমপি।
[৪] পাপুলকে ৬ জুন কুয়েতে গ্রেপ্তার করে কুয়েতের পুলিশ। এরপর থেকে তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। কুয়েতের দুই সরকারি কর্মকর্তা ও এক স্থানীয়কে ভিসা বাণিজ্যের জন্য বিপুল পরিমাণ ঘুষ দেওয়ার বিষয়টি পাপুল জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। ৫০ লাখ কুয়েতি দিনার (১৩৭ কোটি ৮৮ লাখ ৮৩ টাকা) থাকা পাপুলের পাঁচটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ দিয়েছে কুয়েতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আপনার মতামত লিখুন :