সাইদ রিপন : [২] সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এ প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদনের পর জুলাই ২০১৯ থেকে জুন ২০২১ সালে বাস্তবায়ন করবে সমাজসেবা ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। প্রকল্পটির জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা। বিদেশ ভ্রমণ বাবদ ১ কোটি ৩৬ লাখ টাকার বিষয়ে আপত্তি পরিকল্পনা কমিশনের।
[৩] প্রকল্পটি চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বরাদ্দবিহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্প তালিকায় অন্তর্ভুক্ত নেই। তবে প্রকল্পটি প্রক্রিয়াকরণের জন্য পরিকল্পনামন্ত্রীর পূর্বানুমোদন গ্রহণ করা হয়েছে।
[৪] প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, অবহেলিত সিনিয়র সিটিজেনদের নিরাপদ আবাসন ব্যবস্থা করা। সন্তানদের অবহেলার শিকার দুঃস্থ বয়বৃদ্ধ ব্যক্তিদের জীবনমান উন্নয়ন করা, প্রতি কেন্দ্র পাঁচ তলা ভিতের উপর আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত তিন তলা ভবন নির্মাণ করা হবে।
[৫] পিইসি সভায় পরিকল্পনা কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, প্রতিটি ২৫ শয্যাবিশিষ্ট প্রবীণ নিবাস নির্মাণের জন্য শুধু পূর্ত নির্মাণ ব্যয় ৭০ লাখ টাকার বেশি প্রাক্কলন করা হয়েছে। কর্মচারীদের বেতন খাত ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। প্রকল্পে কোন জনবলের সংস্থান রাখতে হলে অর্থ বিভাগের জনবল কমিটির সুপারিশসহ ডিপিপিতে উল্লেখ করতে হবে যা ডিপিপিতে নেই। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :