রাশিদ রিয়াজ : [২] ১৯৩৬ সালে যখন ক্যামেরা তৈরি করে জাপানের এ কোম্পানি তখন ক্যামেরাটির নাম ছিল ‘জুইকো’। এখন মেডিকেল যন্ত্রাংশ তৈরি লাভজনক বলে অলিম্পাস ক্যামেরার ব্যবসা তার অংশীদারের কাছে ছেড়ে দিচ্ছে।
[৩] অলিম্পাস ‘ওএম’ ব্রান্ডে প্রথম হালকা এসএলআর ক্যামেরা বাজারে ছাড়ে ১৯৭২ সালে এবং ইনফিনিটি স্টাইলাস কমপ্যাক্ট পয়েন্ট-এন্ড-শুট ক্যামেরা নিয়ে আসে ১৯৯১ সালে।
[৪] ১৯৯৬ সালে অলিম্পাস ডিজিটাল ক্যামেরা বাজারে ছাড়ে। ফলে কোডাক ও ফুজিফিল্মের বিশ^ব্যাপী ব্যবসা উঠে যায়।
[৫] ডিজিটাল ব্যবসা পরবর্তীতে মার খায় স্মার্টফোনের কাছে। অলিম্পাস ক্যামেরা এসময়ে রেকর্ড পরিমান লোকসানের ধাক্কা আর সামলাতে পারেনি।
[৬] তবে যারা অলিম্পাস ক্যামেরা কিনে নিচ্ছে তারা এ ক্যামেরা প্রযুক্তির আরো উৎকর্ষ সাধন করে বাজারে টিকে থাকার অঙ্গীকার করেছে বলে অলিম্পাসের সিইও ইয়াসুও তাকেউচি জানান। কিন্তু তারা অলিম্পাস ব্রান্ডটি ধরে রাখবেন কি সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।
[৭] ২০১১ সালে এক বিশাল কর্পোরেট দুর্নীতি কেলেঙ্কারি সহ একাধিক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে জাপানের এই শীর্ষ ক্যামেরা তৈরি প্রতিষ্ঠান। এ কারণে অলিম্পাসকে দেড় বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ ক্ষতি সামাল দিতে হয়।
আপনার মতামত লিখুন :