ইসমাঈল ইমু : [২] বুধবার দুদকের উপ-পরিচালক মো. সামছুল আলম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ইমিগ্রেশন পুলিশ সুপারকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
[৩] দুদক সূত্রে জানা যায়, ফারমার্স ব্যাংক লিমিটেড থেকে ব্যাপক অনিয়মের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের পর্যায়ে রয়েছে। কিন্তু আবদুল মজিদ সপরিবারে দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন বলে গোপন তথ্য রয়েছে। এ কারণে তিনি যেন দেশত্যাগ করতে না পারেন, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ইমিগ্রেশন পুলিশকে চিঠি দেয়া হয়েছে।
[৪] ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ফারমার্স ব্যাংকের ঋণের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দু’জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইমিগ্রেশনে চিঠি দেয় দুদক। সে দুজন ছিলেন আবেদা মেমোরিয়াল প্রাইভেট লিমিটেডের এমডি ইফতেখার হোসেন সিরাজী ও তার স্ত্রী শারমিন রহমান। এ দম্পতির বিরুদ্ধে ঋণ নিয়ে প্রায় ২৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আছে। সেই জালিয়াতির অভিযোগও তদন্ত করছে দুদক।
[৫] এর আগে ২০১৮ সালে ঋণ কেলেঙ্কারি নিয়ে তদন্তের মুখে থাকা ফারমার্স ব্যাংকের ১৭ জন কর্মকর্তা ও গ্রাহকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় দুদক। ফারমার্স ব্যাংকের অর্থ কেলেঙ্কারির ঘটনায় কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। এসব মামলায় ব্যাংকটির নিরীক্ষা কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক চিশতীসহ কয়েকজন ব্যাংকার ও ব্যবসায়ীকে আসামি করা হয়। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :