ইমরুল শাহেদ : [২] প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের এই পদচারণা হয়ে উঠবে ওয়ারলেস নেটওয়ার্ক থেকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পর্যন্ত এবং এর নেতৃত্বে রয়েছেন খোদ প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ইকোনোমিক টাইমস, সিএনবিসি
[৩] ২০২৫ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে ১.৪ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে চীন। সরকার হুয়াওয়ে টেকনোলজিজ কোম্পানির সঙ্গে পঞ্চম জেনারেশন ওয়ারলেস নেটওয়ার্কস নিয়ে কাজ করবে। এজন্য তারা ক্যামেরা, সেন্সর এবং আল-সফটওয়্যারের উন্নয়নে হাত দিচ্ছে, যা স্বায়ত্তশাসিত কারখানা ও গণনজরদারি চালানোর ভিত্তি তৈরি করবে।
[৪] চীনের এই অবকাঠামোগত উদ্যোগ বিশেষত স্থানীয় আলীবাবা থেকে হুয়াওয়ে ও সেন্স টাইম গ্রুপ পর্যন্ত উদ্যোক্তাদের উদ্দীপ্ত করার জন্য। প্রযুক্তির ক্ষেত্রে জাতীয়তাবাদী এই উদ্যোগ চীনকে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিদেশি নির্ভরশীলতা কমাবে। বর্তমান এই উদ্যোগ অনেকটা মেইড ইন চায়না ২০২৫ প্রোগ্রামেরই প্রতিধ্বনি বলা যায়। চীনের এই উদ্যোগের কঠোর সমালোচনা করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। তারই পরিণতি ছিল চীনা কোম্পানি হুয়াওয়েকে আটকে দেওয়া।
[৫] প্রযুক্তি খাতে রাষ্ট্রের এই বিনিয়োগকে চলতি সপ্তাহে অনুমোদন দিবে চীনা পার্লামেন্ট। সরকার অবকাঠামো খাতে এ বছরই ৫৬৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিতে পারে।
[৬] সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীন প্রযুক্তি খাতকে ভবিষ্যতের জন্য একটা নতুন আকার দিতে ১৫ বছরের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে, যাকে বলা হচ্ছে চায়না স্ট্যান্ডার্ড ২০৩৫।
আপনার মতামত লিখুন :