মুসা আহমেদ: [২] রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৬ সালে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে উচ্চপদে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে উইমেন ফাইন্যান্স চার্টার চালু করে দেশটির অর্থমন্ত্রণালয়। তবে সেসময় সেই সংস্থাটির নির্বাহী সদস্যদের মাত্র ১৪ শতাংশ ছিলো নারী। এখন পর্যন্ত চার্টারে স্বাক্ষর করেছেন ৩৭০টিরও অধিক প্রতিষ্ঠান।
[৪] দেশটিতে নারীদের উচ্চপদে অবস্থান নিয়ে ১৮৭টি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের নিয়ে এক রিভিউ করা হলে দেখা যায়, মাত্র এক তৃতীয়াংশ নারী তার অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছে। বলা হয়, গড়ে উচ্চ ব্যবস্থাপনায় ৩২ শতাংশ কাজ করছে নারী কর্মীরা। যা অর্থমন্ত্রণালয়ের প্রত্যাশা থেকে ৩৩ শতাংশ কম। মন্ত্রণালয় চাচ্ছে চার্টারে তালিকাভুক্ত প্রত্যেক নারীই যেন উচ্চ ব্যবস্থাপনায় দেখতে পাওয়া যায়।
[৫] রিভিউতে দেখা যায়, উচ্চপদে নারী ও পুরুষের সমান ভূমিকার লক্ষ্য নিয়ে চার্টারে স্বাক্ষরকারী মাত্র ২৬ জন নিজেদের প্রতিষ্ঠান করেছেন। প্রায় ৬০ শতাংশ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য রয়েছে উচ্চ প্রতিনিধিত্ব করার জন্য অন্তত ৩৩ শতাংশ নারী নিয়োগ করা।
[৬] এ বিষয়ে দেশটির আর্থিক সেবা বিষয়ক মন্ত্রী জন গ্লেন এক বিবৃতিতে বলেন, আর্থিক খাতে নারীদের উচ্চ পদে অগ্রগতি দেখতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :