লিহান লিমা: [২] স্যাটেলাইট ছবি দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘ডেইলি মেইলে’র প্রতিবেদনে এ তথ্য দেয়া হয়েছে। ডেইলি মেইল
[৩] চীন থেকে আসা গালওয়ান নদী লাদাখের ওপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে। চীন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) থেকে গালওয়ানের ২৫ মাইল পর্যন্ত দাবি করছে।
[৪] ২০১০-এর স্যাটেলাইট ছবি বলছে, গালওয়ান ভ্যালিতে কোনো রাস্তা ছিলো না। ২০১৫-১৬ সালে চীন সেখানে রাস্তা নির্মাণ শুরু করে। ছবিতে আরও দেখা যায়, ওই স্থানে চীনের কোনো সৈন্য নেই। ২০২০ সালের মে মাসে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) এই এলাকায় প্রবেশ করে নদীর ধার ঘেঁষে ঘাঁটি গাড়ে বলে জানায় ভারতীয় গণমাধ্যম।
[৫] ১৬ জুনের স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা যায়, সেতুর প্রয়োজন এড়াতে নদীর উত্তর তীরে একটি বুলডোজার রাখা হয়েছে।
[৬] স্যাটেলাইট ছবি বলছে, চীনের ইঞ্জিনিয়াররা নদীর গতিপথ পরিবর্তন করেছেন, নদী কুপিয়ে আরও গভীর করা সহ এর প্রস্থ হ্রাস করার চেষ্টা করেছেন যাতে নদীর ধারের স্থলভাগে আরও বেশি সেনা মোতায়েন করা যায় এবং স্থায়ী একটি অবকাঠামো তৈরি করা যায়।
[৭] ২৯ মে’র ছবিতে দেখা যায়, গালওয়ান পয়েন্টের ২৫ মাইল পূর্বে চীনের সেনারা একটি নির্মাণ কাজ চালাচ্ছে। সম্পাদনা: ইকবাল খান