আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরাই এখন কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনের পেছনে ছুটছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেয়া সর্বমেষ তথ্যানুযায়ী ১৩টি ভ্যাকসিন মানবশরীরে গবেষণা করা হচ্ছে। ১২০টি এখনও গবেষণার প্রাথমিক পর্যায়ে আছে।
[৩] এই দৌঁড়ে এবার যোগ দিলো জিএসকে ও ক্লোভার। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ব্রিটিশ ওষুধ নির্মাতা জিএসকে জানিয়েছে, এ বছরের শেষ নাগাদ তারা সুসংবাদ দিতে পারবে।
[৪] চীন ইতোমধ্যেই তাদের ৬ষ্ঠ টিকার ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু করেছে। আর কোনও দেশ এতোগুলি টিকা নিয়ে কাজ করছে না। তাই বিশ্লেষকদের আশা, সবার আগে সুসংবাদ দিতে পারবে এশিয়ার দেশটি।
[৫] বিজ্ঞানীরা বলছেন, চীন পৃথিবীর একমাত্র দেশ, যাদের করোনাভাইরাসের অরিজিন সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা আছে। কারণ ভাইরাসটির উৎপত্তি সে দেশেই। এ কারণে চীনই সবচেয়ে এগিয়ে গবেষণায়। তবে জার্মান টিকা নির্মাতা কিওরব্যাক জানিয়েছে, সেপ্টেম্বর অথবা অক্টোবরে তারা আনিুষ্ঠানিকভাবে সুসংবাদ দিতে পারবে।
[৬] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী ড. সৌম্য স্বামিনাথন জানিয়েছেন, এ বছরই কয়েক কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ তৈরি করা সম্ভব। আর ২০২১ সালের শেষ নাগাদ ২০০ কোটি ডোজ তৈরি সম্ভব। সম্পাদনা: ইকবাল খান