সমীরণ রায় : [২] বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামি পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া আরও বলেন, এর ফলে মৃত্যুর মিছিল প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে। অন্যদিকে এনজিওগুলোর গ্রাহকদের নিকট থেকে কিস্তি উত্তোলনে অব্যাহত চাপ এবং সরকার ৩০ জুনের মধ্যে গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল দেয়ার তারিখ নির্ধারণে বাড়িওয়ালারাও ভাড়াটিয়াদের ওপর বকেয়া ভাড়া পরিশোধে চাপ প্রয়োগ করছে। এতে সমাজে নানা ধরনের জটিল সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। কর্মহীন মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে হতাশা। ফলে জনমনে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে। এর বিষ্ফোরণ ঘটলে সরকারের জন্য শুভ কোনো ফল বয়ে আনবে না।
[৩] তারা বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন এখনও মৃত্যুর হার কম। তখন প্রশ্ন জাগে আমরা আর কত মৃত্যু ধারণ করব? মৃত্যুর সংখ্যা কত হলে মন্ত্রীর কাছে তা অস্বাভাবিক বলে মনে হবে?
[৪] তারা আরও বলেন, অঞ্চলভিত্তিক বা জোনভিত্তিক লকডাউনের উদ্দেশ্য সফল করতে হলে সরকারকে আরো কঠিন হতে হবে। মধ্যবিত্ত-নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের খাবারের নিশ্চয়তা দিতে হবে। তাদের ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছে দিতে হবে।
[৫] রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :