মিনহাজুল আবেদীন : [২] কুয়েতের মন্ত্রিসভার এক সদস্য জনশক্তি কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক আহমেদ আল মুসাকে পদত্যাগ করতে দেননি। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের আটক সাংসদের বিরুদ্ধে তদন্তের সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত তাকে জনশক্তি কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক হিসাবে থাকতে হবে। প্রথমআলো
[৩] কুয়েতে তদন্ত কর্মকর্তা ও পার্লামেন্ট সদস্যদের প্রসঙ্গ টেনে সেখানকার একাধিক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
[৪] কুয়েতের অর্থনীতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মরিয়ম আল আকিল বলেন, তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আহমেদ মুসাকে স্বপদে বহাল থাকতে হবে।
[৫] গত বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কর্মরত একজন কর্ণেল, দুইজন সরকারের জনশক্তি কর্তৃপক্ষের পরিচালক ও এক নারী ব্যবসায়ীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। প্রথম তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা কাজী শহিদের দেওয়া ঘুষ পদস্থ একজন কর্মকর্তাকে পৌঁছে দিয়েছিলেন। আর ওই পদস্থ কর্মকর্তা ঘুষ নেওয়ার মাধ্যমে কাজী শহিদকে ভিসা বাণিজ্যে সহায়তা করতেন। কুয়েতের একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক নানা রকম সুবিধার বিনিময়ে বাংলাদেশের সাংসদকে সহায়তা করতেন।
[৬] এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মানব ও অবৈধ মুদ্রা পাচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাংসদের মামলায় ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে।