নূর মোহাম্মদ : [২] সুপ্রিম কোর্ট ও নিম্ন আদালত থেকে এ জামিন দেয়া হয়। এর মধ্যে নিম্ন আদালতে ৩৯ হাজার ২০২ ও হাইকোর্টে ৭৫ আসামির জামিন হয়। নিম্ন আদালতে আসা ৭৩ হাজার ১১৬ টি আবেদন নিষ্পত্তি করে এসব জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।
[৩] ১১ মে থেকে জামিন দেয়া শুরু হয়। সেদিন কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ আদালাতে এক আসামির জামিনের খবর আসে।
[৪] ১২ মে সারাদেশে ১৪৪ জন, ১৩ মে ১ হাজার ১৩ জন, ১৪ মে ১ হাজার ৮২১ জন, ১৭ মে ৩ হাজার ৪৪৭ জন, ১৮ মে ৩ হাজার ৬৩৩ জন, ১৯ মে ৪ হাজার ৪২ জন ও ২০ মে ৪ হাজার ৪৮৪ জনের জামিন হয়।
[৫] ঈদের ছুটির পর ২৭ মে ৮৭৬, ২৮ মে ১ হাজার ৪৭৭, ৩১ মে থেকে ৪ জুন ৬ হাজার ৫৪২, ৭ থেকে ১১ জুন ৫ হাজার ৬৭৫ এবং ১৪ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত ৬ হাজার ৪৭ জনকে জামিন দেয় নিম্ন আদালত।
[৬] এদিকে তিনটি কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে থাকা ৮৮০ জন শিশুর মধ্যে ২৫ কার্যদিবসে ৫৩৬ শিশুকেও জামিন দিয়েছেন আদালত। জামিনের পর ৪৭১ জনকে অভিভাবকদের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
[৭] এর আগে দীর্ঘ সময় আদালত বন্ধ থাকার পর ভার্চুয়ালি মামলা শুনানি করতে অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপরই ১০ মে নিম্ন আদালতের ভার্চুয়াল কোর্টে শুধু জামিন শুনানি করতে নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
[৮] এদিকে করোনা পরিস্থিতির মধ্যে সাধারণ ছুটি প্রত্যাহার হলেও সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সব আদালত চলছে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এভাবেই চলবে বিচার কাজ। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :