শিমুল মাহমুদ: [২] উদ্ভাবিত কিটের প্রধান বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল বলেন, আমাদের কিটের দুটি অংশ অ্যান্টিজেন ও অ্যান্টিবডি। অ্যান্টিবডি অংশের ফল বিএসএমএমইউ দিয়েছে। অ্যান্টিজেন অংশের স্থগিত রয়েছে। শনিবার অ্যান্টিজেন কিট (যেটি দিয়ে রিভার্স ট্রান্সক্রিপশন পলিমারিজ চেইন রিঅ্যাকশন বা আরটিপিসিআরের মতো দ্রুত রোগ শনাক্ত করা যাবে) বিএসএমএমইউতে জমা দেবো।
[৩] এরআগে গত ৩ জুন অ্যান্টিজেন কিটের নমুনা সংগ্রহে ত্রুটি থাকায় বিএসএমএমইউ’কে স্থগিতের চিঠি দেয় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।
[৪] বিজন কুমার শীল বলেন, লালা সংগ্রহের যে কিট আমরা তৈরি করেছি, সেটা প্যাক (মোড়কজাত) করা হয়ে গেছে। বাকি কাজটুকু দ্রুতই করতে পারবো। এ জন্য অত বেশি স্যাম্পল দরকার নেই। একশ স্যাম্পল টেস্ট করেই বুঝা যাবে কি হচ্ছে।
[৫] অ্যান্টিবডি কিট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএসএমএমইউ প্রেস কনফারেন্স হওয়ার আগে আমরা যদি প্রতিবেদন হাতে পেতাম, তাহলে হয়তো খুব ভালো হতো। প্রতিবেদনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন বলবো না তবে শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, উনারা (বিএসএমএমইউ) যেটা করেছেন, ভালোই করেছেন। এখন উনারা যেটা বাস্তবায়ন করতে বলেছেন, ওটাই বাস্তবায়িত করুক। তাহলে আমাদের কাজ শুরু করা সম্ভব হবে। আমরা আশা করছি, দেশের মানুষের জন্য ঔষুধ প্রশাসন অধিদফতর এটাকে বাস্তবায়িত করবেন। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :