ইসমাঈল ইমু : [২] পশ্চিম রাজাবাজার এলাকার স্বেচ্ছাসেবীদের সমন্বয়ক মাসুদ হোসেন সুমন জানান, রাত পৌনে ১টায় ফোন করে এক নারী বললেন তার দুটি ওষুধ প্রয়োজন। তিনি ওষুধের নাম এসএমএস করে পাঠালেন। জরুরি প্রয়োজন বিবেচনায় তখনই এক স্বেচ্ছাসেবীকে দোকানে পাঠানো হলো। কিন্তু ওষুধ বিক্রেতা জানালো সেটি ব্রণ নিরাময়ের ক্রিম।
[৩] সুমন বলেন, আমাদের ১৪৫ জন নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবক প্রায় ২৪ ঘণ্টাই পালা করে কাজ করছেন। তবুও কুলিয়ে উঠতে পারছেন না।
[৪] তিনি জানান, রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজাবাজারের এক বাসিন্দা ফোন করে বলেন, তার ব্রয়লার মুরগি লাগবে। পরে পরিচিত এক মুরগি বিক্রেতাকে ডেকে দোকান খুলিয়ে তার কাছে মুরগি পৌঁছে দেয়া হয়। ওইদিন রাত সাড়ে ১১টার দিকে আরেক নারী ফোন করে দুই কৌটা হাকিমপুরী জর্দা চান। যথারীতি তাকে জর্দা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে একজন বলেন, তার গার্লিক পিজা দরকার। তাকেও পিজা ব্যবস্থা করে দেয়া হয়।
[৫] গত ১০ জুন থেকে লকডাউন চলছে অর্ধলক্ষাধিক বেশি মানুষের এই এলাকায়।
আপনার মতামত লিখুন :