শিরোনাম
◈ আবদুল্লাহ জাহাজে খাবার থাকলেও সংকট বিশুদ্ধ পানির ◈ কিছুটা কমেছে পেঁয়াজ ও সবজির দাম, বেড়েছে আলুর ◈ দেশের ৯২ শতাংশ মানুষ দ্বিতীয় কোনো ভাষা জানেন না, সময় এসেছে তৃতীয় ভাষার ◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র

প্রকাশিত : ১৯ জুন, ২০২০, ০৪:১০ সকাল
আপডেট : ১৯ জুন, ২০২০, ০৪:১০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাইফুল ইসলাম শিল্পী : গভীর রাতে এসব তাদের জরুরী দরকার ছিলো?

সাইফুল ইসলাম শিল্পী : করোনা থেকে সুস্থ হয়েছি প্রায় একমাস হচ্ছে। হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার সময় বিশাল ঔষুধের তালিকা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী দুজনকে প্রেসকিপশন দিয়েছে। সে অনুয়ায়ী ঔষুধ চলছে। কিন্তু দুটি ঔষুধ শেষ হয়ে গেলে তা আশেপাশের কোন ফার্মেসিতে পাচ্ছি না। হয়তো চমেক কিংবা হাজারী গলিতে গেলে এসব ঔষধ পাবো। কিন্তু এ পরিস্থিতি যেতে মন সায় দিচ্ছে না।

চাইলে পুলিশের সেবা “আমার ফার্মেসী”তে ফোন করলে বাসায় পৌছে দিতো ঔষুধ। কিন্তু সামান্য এক দেড়শ টাকার দুটি ঔষুধের জন্য তাদের বলতে লজ্জা এবং সংকোচ লেগেছে।

এইটা ফেসবুকে লেখার বিষয় ছিল না। কিন্ত আজ রাতে টেলিভিশনে একটি খবর দেখে অবাক হলাম!

খবরটি হল- রাজধানীতে একটি ওয়ার্ডে লকডাউন চলছে। আর লকডাউনে ওই এলাকার বাসিন্দারা গভীর রাতে স্বেচ্ছাসেবকদের ফোন করে কিছু নিত্য (!) প্রয়োজনীয় জিনিসের অর্ডার করে, যেন তাদের বাসায় পৌছে দেয়া হয়।
মধ্যরাত থেকে গভীর রাতে তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসের তালিকা আছে কোমল পানি কোক, ফেয়ার এন্ড লাভলি, বার্গার, চিপস, পানের জর্দা।

গভীর রাতে এসব তাদের জরুরী দরকার ছিল..? মানুষ এতোটা কান্ডজ্ঞানহীন কেমনে হয়..?

ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়