ভূঁইয়া আশিক : [২] তিনি বলেন, শ্বাসকষ্টে দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এটি প্রয়োগ করা যেতে পারে|
[৩] এটি ৫০ বছর আগের ঔষধ|
৪] কারও সিরিয়াস অ্যাজমা হলে, প্রেসার কমে গেলে, সিরিয়াস এলার্জি হলে ডেক্সামেথাসন ব্যবহার করা যায়। তবে কোভিড-১৯ রোগীদেরও এই ঔষধ দিচ্ছি। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনোভাবেই ঔষধটি ব্যবহার করা উচিত হবে না।
[৫] শুরু থেকেই কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ঔষধটি ব্যবহার করেছি। ঔষধটি কার্যকর হলেও কোনো গবেষণা করিনি। তবে আমার পর্যবেক্ষণ, রোগীদের ডেক্সামেথাসন দিয়েছি, তাদের অনেকই ভালো হয়েছেন।
[৬] ডেক্সামেথাসন ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। এটি দামে খুব সস্তা। করোনা আক্রান্ত যে কেউ যেন ফার্মেসি থেকে কিনে এনে সেবন না করেন। মনে রাখতে হবে, এটি স্টেরয়েডের একটি ওষুধ। এর ব্যবহারের বিভিন্ন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে, তা অনেক বেশি। যদি কোনো করোনা রোগীর এই ওষুধ ব্যবহারের প্রয়োজন হয়, সেটি নির্ধারণের দায়িত্ব কেবল চিকিৎসকের। আবারও বলছি, কেউ নিজ উদ্যোগে ঔষধটি সেবন করবেন না।
[৭] ডেক্সামেথাসন অনেকদিন ব্যবহার করলে কুসিং সিমড্রোম নামে একটি রোগ হতে পারে। ডায়াবেটিস হতে পারে, উচ্চরক্তাপ হতে, পেটে আলসার হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। হাড্ডি ক্ষয় হয়ে একধরনের রোগ হতে পারে। চামড়ার নিচে রক্ত জমাট হতে পারে। ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ইনফেকশনও হতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন :