সিরাজুল ইসলাম, আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] সোমবার রাতে গালওয়ান উপত্যকায় এই সংঘর্ষ হয়। উভয় পক্ষ পাথর ও রড় নিয়ে একে অপরের উপর আক্রমণ করে। পাঁচ দশকের মধ্যে এটাই দেশ দুইটির মধ্যে সব চেয়ে বড় সংঘর্ষ। এনডিটিভি
[৩] মঙ্গলবার সকালে ভারত বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে একজন কর্নেল রয়েছেন। দেশটি এ সংর্ষের জন্য চীনকে দায়ী করে বলেছে, চীনা সেনারা নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করেছিলো। যদিও চীন হতাহত বা সংঘর্ষের বিষয়ে কোনও বিবৃতি দেয়নি। দেশটি বলছে, ভারতীয় সেনারা সীমান্ত অতিক্রম করে চীনে ঢুকে পড়েছিলো। এএনআই
[৪] বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সরবরাহ করা ছবিতে দেখা গেছে, সংঘর্ষের পর ভারতের সেনারা বিপুল সামরিক যান নিয়ে গালওয়ান উপত্যকায় অবস্থান নিয়েছে।
[৫] এদিকে মঙ্গলবার উত্তেজনা প্রশমনে উভয় পক্ষের সিনিয়র সামরিক প্রতিনিধিরা বৈঠক করেছেন। তবে বৈঠকের ফলাফল জানা যায়নি।
[৬] বেইজিং প্রশাসনের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে চীনের দ্য গ্লোবাল টাইমস চীনের পাঁচ চীনা সেনা নিহত এবং ১১ জন আহত হওয়ার কথা জানিয়েছে। সর্বশেষ ১৯৬২ সালে এই দুই দেশ সীমান্ত যুদ্ধে লিপ্ত হয়।
[৭] নিহতদের মধ্যে ভারতীয় তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- কর্নেল সন্তোষ বসু, হাবিলদার পলওয়ানি ও সেপোয় ওঝা। তারা দেশের ভূখন্ড রক্ষায় জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির কাছাকাছি থাকায় আহতরা দ্রুত মারা গেছেন বলে মঙ্গলবার রাতে বিবৃতিতে জানিয়েছে দিল্লি। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৮] সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। দ্য হিন্দু
আপনার মতামত লিখুন :