শিমুল মাহমুদ: [২] গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. ফরহাদ বলেন, করোনার জন্য আলাদা ইউনিট তৈরি করতে পারিনি আমরা। তবে যাদের উপসর্গ আছে বা করোনা পজেটিভ টেলি মেডিসিন দেয়া হচ্ছে। কি কি নিয়ম মেনে ঔষধ খাবে, কোন কোন ঔষধ খাবে এ বিষয়ে।
[৩] গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বলা হয়, অকারণে ওষুধের পেছনে ঘুরে লাভ নাই। উপসর্গ থাকলে প্রথমে একটা টেস্ট করতেই হবে। যদি টেস্ট পজেটিভ হয়, তখন (প্রাথমিক অবস্থায়) যদি একটু জ্বর থাকে, সর্দি-কাশি থাকে। তাকে ৭০ পয়সার প্যারাসিটামল খেতে হবে। ৭ টাকায় ১০টা প্যারাসিটামল। গরম পানি খেতে হবে। আর কিছু করতে হবে না। তার নাক দিয়ে যদি পানি পড়ে, তাহলে এন্টিহিস্টামিন খেতে হবে। গণস্বাস্থ্যে সেটার দাম ৫০ পয়সা। কোনো ঠাণ্ডা খাওয়া চলবে না।
[৪] আর আলাদা থাকতে হবে। কোনোক্রমেই পরিবারের সাথে থাকা চলবে না। তাহলে সে পরিবারকে আক্রান্ত করে দেবে। তারপর যদি দেখা যায় শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। ডাক্তার যদি দেখেন অক্সিজেন লাগবে, তা দিয়ে দেবে। আর দুটা করে প্রতিদিন #ডক্সিসাইক্লিন খাবে ৬ দিন।
[৫] এতে আরো বলা হয়, অকারণে ৫০ হাজার টাকার ইনজেকশন নেয়ার কোনো মানেই হবে না। রেমডেসিভির গ্রহণ হবে বোকামি ।
[৬] আর আধা ঘণ্টা, এক ঘণ্টা পরপর গরম পানি খেতে হবে। কখনও কখনও মধু, মধু গলার খুশখুশে বাব কমিয়ে দেয়।
[৭] এর পাশাপাশি ভিটামিন সি উইথ ডি সেবন করা দরকার। প্রতিদিন ৪টা করে ট্যাবলেট খেলে ওটা মানুষের প্রতিষেধক শক্তি বাড়ায়। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :