শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ১৫ জুন, ২০২০, ০৬:৩০ সকাল
আপডেট : ১৫ জুন, ২০২০, ০৬:৩০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রেডজোনের তালিকায় গলদ, নেই সংক্রমিতদের সঠিক তথ্য-ঠিকানা

ডেস্ক রিপোর্ট : করোনা মোকাবিলায় রেড জোনের তালিকা দিলেও তা একেবারে সুনির্দিষ্ট করে দিতে পারেনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আইইডিসিআর বলছে, করোনা শনাক্তদের পুরোপরি তথ্য না থাকায় জোনভিত্তিক লকডাউনের ছক সাজাতে বিপাকে পড়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আর এজন্য পরীক্ষা কেন্দ্র ও বুথ থেকে সঠিক তথ্য না নেয়ার অভিযোগ প্রতিষ্ঠানটির। যদিও সংগ্রহকারী বুথ থেকে শুরুতেই বলা হচ্ছিল এই অসঙ্গতি নিয়ে, তখন তা আমলে নেয়নি তারা। বিশেষজ্ঞরা বলছিলেন শুরু থেকেই গলদ ছিলো পুরো পরিকল্পনায়, তার মাশুল দিতে হচ্ছে এখন।সময় টিভি

১৬ এপ্রিল ২০২০ এক ভিডিও বার্তায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ফিভার ক্লিনিকের প্রধান জানিয়েছিলেন করোনা পরীক্ষা করতে এসে সঠিক ঠিকানা দিচ্ছেন না অনেকেই। এক্ষেত্রে এনআইডি নম্বর বাধ্যতামূলক করতে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। সেই কথা শোনেনি কেউ, তার মাশুল গুনতে হচ্ছে দেড় মাস পরে।

রোববার (১৪ জুন) ঢাকার উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৭ ও দক্ষিণের ২৭টি ও চট্টগ্রামের ১১ টি এলাকা রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে মোটা দাগে এলাকার নাম নির্দেশ করলেও এলাকাভিত্তিক অর্থাৎ মিরপুর কত নম্বর, কিংবা উত্তরের কোন কোন সেক্টর তা সুনির্দিষ্ট করতে পারেনি অধিদপ্তর।

আইইডিসিআর বলছে, জোনভিত্তিক লকডাউন বাস্তবায়ন করতে এসে সামনে এসেছে নানা অসংগতি। ভুল কিংবা আংশিক ঠিকানা, মোবাইল নম্বরে গোঁজামিলসহ নানা বিড়ম্বনায় তারা। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, সঠিক ঠিকানা পেতে আবারো যোগযোগ করা হচ্ছে আক্রান্তদের সঙ্গে। তাই বিলম্ব হচ্ছে ছক কষতে।

অধ্যাপক মিরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, অনেকে মনে করেন, মিরপুরের ঠিকানা দিয়েছেন, তবে জানাননি মিরপুরের কত নম্বরে। এটা জানার জন্য আমাদের কিছুটা সময় লাগছে।

জনস্বাস্থ্যের ভাষায় এধরনের তথ্যকে প্যাসিভ ডাটা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে অ্যাকটিভ ডাটা বা অধিদপ্তরের নিজস্ব ডাটা ছাড়া এই জোন পদ্ধতি বিজ্ঞানভিত্তিক হবে না।

অধ্যাপক ডা. রিদওয়ানউর রহমান বলেন, সত্যিকার অর্থে লকডাউনকে ইফেকটিভ করতে হলে একটিভ ডাটার ওপর ভিত্তি করে এগোতে হবে।

রেড জোনের তালিকা প্রকাশ করা হলেও গ্রিন কিংবা ইয়োলো জোনের কোন তথ্য দেয়নি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়