শিরোনাম
◈ আবদুল্লাহ জাহাজে খাবার থাকলেও সংকট বিশুদ্ধ পানির ◈ কিছুটা কমেছে পেঁয়াজ ও সবজির দাম, বেড়েছে আলুর ◈ দেশের ৯২ শতাংশ মানুষ দ্বিতীয় কোনো ভাষা জানেন না, সময় এসেছে তৃতীয় ভাষার ◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র

প্রকাশিত : ১৫ জুন, ২০২০, ১২:৪২ দুপুর
আপডেট : ১৫ জুন, ২০২০, ১২:৪২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বগুড়ায় যুবলীগ নেতাকে গলা কেটে হত্যা

জিএম মিজান, বগুড়া প্রতিনিধিঃ: [২] জেলা শহরের আকাশতারা এলাকায় প্রকাশ্যে দিন দুপুরে যুবলীগ নেতা আবু তালেবকে (৩০) গলাকেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

[৩] রোববার দুপুর অনুমা দেড়টায় আকাশতারা এলাকায় তার নিজ বাড়ীর নিকটে তাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। নিহত আবু তালেব আকাশতারা গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে। বর্তমানে সে বগুড়া শহর যুবলীগের সাবগ্রাম বন্দর কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

[৪] স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আবু তালেব সাবগ্রাম বাজার থেকে বাজার করে বাড়ী ফিরছিলেন। বাড়ী থেকে অল্প কিছু দ‚রে একদল দুর্বৃত্ত তার পথরোধ করে। এরপর তাকে টেনে হেঁচড়ে রাস্তার পাশে একটি কচুক্ষেতে ফেলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে পালিয়ে যায়। আকাশতারা এলাকায় দিনের বেলা এই হত্যাকান্ডের সময় বগুড়া-গাবতলী সড়ক দিয়ে অসংখ্য মানুষ ও যানবাহন চলাচল করলেও কেউ তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসেনি। নিহত আবু তালেব বগুড়া শহরের হকার্স মার্কেটে ব্যাগের ব্যবসা করতেন। এছাড়া তিনি আকাশতারা এলাকায় বালু ব্যবসার সাথেও জড়িত ছিলেন।

[৫] আরও জানা যায়, ২০১৫ সালে আবু তালেবের ঘনিষ্ট বন্ধু যুবলীগ নেতা মানিক খুন হন। সে সময় মানিক হত্যা মামলার আসামী আল আমিন নামের এক যুবককে ধরে মারপিট করে পা ভেঙ্গে দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেন আবু তালেব। সেই আল আমিন ও তার সহযোগী রাফি গত শুক্রবারে একই এলাকায় সংঘটিত শাকিল হত্যা মামলার আসামী হয়ে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছে। আল আমিনের সহযোগী রাফিও যুবলীগ নেতা মানিক হত্যা মামলার আসামী ।

[৬] আবু তালেব হত্যাকান্ডের পর বগুড়ার মানবিক পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভ‚ঞা বিপিএম (বার) ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিহতের পরিবারের সাথে কথা বলেছেন।

[৭] বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম বদিউজ্জামান এ প্রতিবেদক-কে বলেন, হত্যাকান্ডের কারণ নিশ্চিত করা যায়নি। দিনের বেলা এই হত্যাকান্ড সংঘটিত হওয়ায় অনেকেই খুনিদের দেখেছেন। সেই প্রত্যক্ষদর্শীদের তথ্যের ভিত্তিতে জড়িতদের সনাক্ত করে গ্রেফতার অভিযান অব্যহত আছে। নিহত আবু তালেবের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়