মনিরুল ইসলাম: [২] বরাদ্দ বৃদ্ধির সাথে বাজেটের সঠিক ব্যবহারের নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে পরিবার পরিকল্পনার মানসম্পন্ন সেবা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে এ্যাডভানস ফ্যামিলি প্লানিং, মেরী স্টোপস বাংলাদেশ ও টিম এসোসিয়েটস।
[৩] রোববার এ্যাডভান্স ফ্যামিলি প্লানিং-এর মিডিয়া এডভোকেসি টিম লিডার পুলক রাহা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ আহবান জানানো হয়েছে।
[৪] প্রতিবছর পরিবার পরিকল্পনা খাতে বরাদ্দ বাড়লেও সেই অর্থ যথোপযুক্ত ব্যয় হচ্ছে না। ফলে পরিবার পরিকল্পনা সেবাকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছানো সম্ভব হচ্ছে না।
[৫] বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারী ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বাংলাদেশ তার বাইরে নয়। সাধারণত এধরনের অবস্থার পরপরই গর্ভধারণকারী, বাচ্চা প্রসব এবং অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ ও অনিরাপদ গর্ভপাতের সংখ্যা তুলনামূলক বৃদ্ধি পায়। তাই, বিশ্ব মহামারীর সময়ে পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমের প্রতি আলোকপাত করেই কাজ করতে হবে। বিশেষ করে কোভিড-১৯ এর সাথে বৈশ্বিক ও দেশীয় বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে মাতৃ ও কিশোরী স্বাস্থ্য গর্ভকালীণ, প্রসবকালীণ ও প্রসবোত্তর সময়ের বিভিন্ন ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সেবা নিশ্চিত করা জরুরী।
[৬] ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ খাতে ২৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের বাজেটে যা ছিল ২৫ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা। অর্থাৎ চলতি অর্থ বছরের তুলনায় আগামী বছরের জন্য ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :