সমীরণ রায়: [২] বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া আরো বলেন, চলমান করোনা মহামারিতে গভীর সংকটে পড়েছে শ্রমজীবী, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষ। রুটি-রুজির সীমাহীন সংকটে পড়ে, খেয়ে না খেয়ে জীবন কাটাতে হচ্ছে তাদের। এসব মানুষ ক্ষুদ্রঋণের জালে আটকে পড়ে আছে। সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে, অনেক এনজিও দেশের বিভিন্ন স্থানে ক্ষুদ্রঋণের কিস্তি আদায়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমান অসহায় পরিস্থিতিতে এটা শুধু অমানবিকই নয়, অন্যায্যও বটে। এনজিওদের এসব কর্মকাণ্ডে প্রমাণিত হচ্ছে, মানুষ মরলেও তাদের শোষণ থেকে মানুষের মুক্তি নেই। এ অবস্থা চলতে পারে না।
[৩] নেতারা বলেন, ৩০ জুন পর্যন্ত কিস্তি আদায় বন্ধ না রাখলে লাইসেন্স বাতিল করা হবে বলে সরকার ‘কাগজে হুংকার’ দিয়েই তার দায়িত্ব শেষ করেছে। কিস্তি আদায় বন্ধ করতে সরকারের কার্যত কোনো পদক্ষেপ নেই। করোনা আর ক্ষুধার যন্ত্রণায় মানুষ এমনিতেই চরম অসহায় হয়ে পড়েছে। তার মধ্যে কিস্তির যন্ত্রণা মেনে নেওয়া যায় না।
[৪] রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :