বিশ্বজিত দত্ত : [ ২] তারা বলেন, আগে দেশে ফিনিশড স্টিল আমদানি হতো। এখন দেশেই ৮০ শতাংশ স্টিল উৎপাদন হচ্ছে। বিল্ডিং তৈরীতে এখন সময় ও খরচ দুটোই কমেছে।
[৩] বর্তমানে এই শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে গড়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ শুল্ক ও কর দিতে হচ্ছে। কিন্তু একনো যারা ফিনিশড পণ্য আমদানি করছেন তারা গড়ে ১০ শতাংশে পণ্য আমদানি করছে। এই সমস্যা দূও হলে আগামী স্টিল বিল্ডিং খাত দেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হয়ে উঠবে।
[৪] স্টিল বিল্ডিং এসোসিয়েশনের নেতা আরমান হোসেন বলেন, পওয়ার প্ল্যান্ট ও এলএনজির অনেক ফিনিশড পণ্য বিনা শুল্কে আমদানি হয়। যা পড়ে বাজারে বিক্রি করে দেয়া হয়। এখানে বিজিএমএই এর মতো পণ্য নীরীক্ষা থাকা দরকার। তাতে তারাও প্রতিযোগীতায় টিকে থাকতে পারবে।
[৫]পরিশেষ বলা হয়, ফিনিশড পণ্যের বিনাশুল্কে আমদানি বন্ধ ও সরকারি প্রকল্পগুলোতে দেশিয় স্টিল বিলিডারর্সদের অংশ গ্রহণের সুযোগ এই বাজেটে দেয়া হউক। বর্তমানে দেশে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার টার্ন ওভার হয় এই শিল্পে।
আপনার মতামত লিখুন :