দেবদুলাল মুন্না:[২] মহামারীতে বন্ধ হয়ে গেছে অফিস আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অনেক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। কাজ হারিয়েছেন হাজারো অনেকে। কিন্তু এরই মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠানের লাভের অঙ্ক ছুটছে তীব্রগতিতে। এ গবেষণাটি করেছে গত শুক্রবার ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। তাদের জরিপে ই কমার্সে আমাজন রয়েছে শীর্ষে।
[৩] লকডাউনে প্রতিটি জরুরি জিনিস নিয়ে মানুষের দুয়ারে পৌঁছে গিয়েছে আমাজন। ঘরের নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিস, খাবার, গেমিং, স্ট্রিমিং, ক্র্যাফটস, খবর এবং বিনোদন প্রতিটি সেক্টর নিয়ে তারা কাজ করেছে।
[৪] বাড়িতে বন্দি অবস্থায় অসংখ্য মানুষ আপনজনদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করলেন জুমের মাধ্যমে। এপ্রিল থেকে শুরু করে মে মাস পর্যন্ত জুমের আয় হয়েছে ৩২৮ দশমিক ২ মিলিয়ন ডলার।
[৫] করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরু হলে তারাও সাইটে যুক্ত করে ফেলে জনপ্রিয় অনেক অনুষ্ঠান ও সিনেমা। বছরের শুরুতেই অসংখ্য মানুষ সাবস্ক্রাইব করে নেটফ্লিক্স। তারা ভেবেছিল এ সময়ে খুব বেশি হলে ৭ দশমিক ২ মিলিয়ন মানুষ যুক্ত হতে পারে তাদের সঙ্গে। কিন্তু তাদের ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে এ সংখ্যা হয়ে যায় দ্বিগুণ অর্থাৎ ১৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন। বিশ্বজুড়ে এখন নেটফ্লিক্সের গ্রাহক ১৮২ মিলিয়ন।
[৬] আলীবাবা সব ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে। চীনের নতুন বছরের ছুটিতে ৫৪টি শহরে এন ৯৫ মাস্ক এবং বিভিন্ন মেডিকেলের সরঞ্জাম তৈরির জন্য কাজ শুরু করে। একই সময় পুরো দেশে অনলাইন ডোনেশনের জন্য ডিজিটাল পেমেন্ট ‘আলিপে’ চালু করে দেয়।
আপনার মতামত লিখুন :