নিজস্ব প্রতিবেদক : [২] নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক বলেন, করোনা কবে যাবে তা খোদ বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাই বলতে পারছে না। অথচ সরকারের কাছে এর গুরুত্ব নেই। সরকার লকডাউন তুলে নিয়েছে। সরকারের মনোভাব এমন যে, করোনায় মারা যাক মানুষ তবুও দুর্ভিক্ষ না হোক। লোকজন আক্রান্ত হয়ে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতলে ঘুরছে। ভর্তি হতে না পেরে মারা যাচ্ছে। তবে সরকারের ঘনিষ্ঠ যারা তারা দশ মিনিটে টেস্ট করতে পারছেন।
[৩] বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, সংসদ সদস্য যারা আছেন তাদেরকে নিজ এলাকায় চিকিৎসা নেয়ার নির্দেশ দিতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের নিজ নিজ ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা নিতে হবে। এভাবে নিয়ম করলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি হবে।
[৪] এলডিপির সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বলেন, আমেরিকায় প্রতিবাদ করা যায়। কিন্তু দেশে অন্যায়ের প্রতিবাদ করলে তার লাশ কোথায় পড়ে থাকবে তা কেউ জানে না।
[৫] ডাকসুর ভিপি নুরুল ইসলাম নুর বলেন, দেশে আজকে সমস্যা স্বাস্থ্য খাতের না, সব জায়গায়। তেলবাজ, চাটুকারদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বসানোর কারণে কোনো কাজ হচ্ছে না। আমি দেড় বছর ধরে পাসপোর্ট পাচ্ছি না। দেশে কোনো বিচার নাই।
[৬] শনিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মের উদ্যোগে করোনা উত্তরণে নাগরিক ভাবনা ও আমাদের ভবিষ্যৎ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন বক্তারা। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :