গোলাম সারোয়ার : করোনা নিয়ে পৃথিবীকে কনফিউজে রেখেছে ডব্লিউএইচও। এটি ইচ্ছাকৃত। তারা প্রতিটি ঘটনায় পরস্পর বিরোধী দুটো করে বক্তব্য দিচ্ছে, যেন মানুষ বিভ্রান্ত হয়। অনেক ক্ষেত্রে তিনটি বক্তব্যও দিচ্ছে। মানে প্রতিটি ম্যাটারে একবার বলছে হ্যাঁ, আবার বলছে না। আবার বলছে হ্যাঁ। এটি ইচ্ছাকৃত। এর দুটো কারণ। প্রথম কারণ হলো, সংস্থাটি রাজনৈতিকভাবে চীনের কাছে দায়বদ্ধ হয়ে গেছে। কারণ সংস্থাটি অর্থকষ্টে পড়েছেন। চীন তাদেরকে বেইল আউটের প্ল্যানমাফিক অর্থ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
চীন পৃথিবীর নেতৃত্ব দিয়ে চায়। সেজন্যে তারা পুরো পৃথিবীকে অফ রেখে নিজেরা পুরোদমে উৎপাদনে আছে। এ কাজে তারা ডঐঙ-কে ব্যবহার করছে। চীন ইতোমধ্যে বিশ্ব নেতৃত্বে নিজেদের অস্তিত্ব এবং সক্ষমতা জানান দিয়েছে। দ্বিতীয় একটি কারণ আছে। সে কারণ হলো, এই সংস্থার প্রধান একটি অভাবী দেশের অভাবী ঘরের সন্তান। এই ইথিওপিয়ান জন্ম থেকে দেখেছে তাঁর চৌদ্দগুষ্ঠি মারা গেছেন চিকিৎসার অভাবে, ভাতের অভাবে। সেজন্যে এরা বেড়ে উঠেছেন জঙ্গী মানসিকতা নিয়ে। পৃথিবীর সব অনগ্রসর জাতি, প্রতিরোধহীন জাতি জঙ্গী মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠে।
এরা চায় পৃথিবীর সব মানুষ উচ্ছন্নে যাক, যেমন বেশুমার মারা গিয়েছিলো অভাবে তাঁদের এনসেস্টররা হাজার বছর ধরে। অতি অভাবে মানুষের ভিতরে জঙ্গীপনা আসতে পারে। সেজন্যে সামনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে চিন্তা করতে হবে, এই সংস্থা তার হারানো সম্মান ফিরে পেতে হলে তাদেরকে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একজন মানবিক মানুষকে প্রধান করতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :