মিনহাজুল আবেদীন : [২] করোনাভাইরাস মহামারি এ পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী যত্রতত্র বিক্রি করছেন অনুমোদনহীন ও মানহীন সুরক্ষা সামগ্রী। বাংলানিউজ
[৩] রাজধানীর ফুটপাতে, অলিগলিতে, বিভিন্ন ফার্মেসি এবং নাম সর্বস্ব অনলাইন শপেও পাওয়া যায় এসব পণ্য। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পণ্যের মান, কার্যকারিতা এবং আইনি বিধিনিষেধ সম্পর্কে বিক্রেতাদের অজ্ঞতা ও অবহেলা রয়েছে।
[৪] এসব পণ্য উৎপাদনে নিতে হয় ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের ছাড়পত্র। কিন্তু স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী কারা বিক্রি করতে পারবেন, সে বিষয়ে স্পষ্ট বিধিনিষেধ নেই। আর অসাধু ব্যবসায়ী চক্রটি এ সুযোগই কাজে লাগাচ্ছে।
[৫] বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিক্রেতাদের এমন অজ্ঞতা এবং অসচেতনতায় ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন বিপুল সংখ্যক মানুষ।
[৬] একটি বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বলেন, সার্জিক্যাল মাস্ক, গ্লাভস অন্যান্য জিনিসপত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া। যারা মানুষের অসহায় সময়কে পুঁজি করে পকেট কাটছে, তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। সমকাল
[৭] অতিরিক্ত মুনাফা আয়ের লক্ষে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এ ধরনের নিম্নমানের সুরক্ষা উপকরণ তৈরি করছেন। নিম্নমানের কাপড় এবং প্লাস্টিক কাপড় দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে মাস্ক। এসব ব্যবসায়ীরা নিজেরাই তৈরি করছেন স্যানিটাইজার। বাংলাদেশ জার্নাল
আপনার মতামত লিখুন :