ডেস্ক রিপোর্ট : [২] দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ফাহমিনা আক্তার, সহকারী পরিচালক মাগফুর রহমানসহ ১৯ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
[৩] এছাড়া আরো আক্রান্ত হয়েছেন অফিস সহায়ক সাইফুল ইসলাম এবং প্রধান কার্যালয়ের অফিস সহায়ক আল-আমিন সরকারি।
[৪] অপরদিকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. ইব্রাহিম হোসেন পরিবারসহ এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের গাড়ি চালক তৈবুর রহমানসহ মোট ২১ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
[৫] খুলনায় একজন, চট্টগ্রামে একজন এবং ঢাকায় ১৯ জনসহ মোট ২১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
[৬] করোনাকে কেন্দ্র করে যখন সরকারি প্রায় সকল অফিস বন্ধ ছিল, ঠিক তখন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়।
[৭] রমজান এবং করোনাকে কেন্দ্র করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য যৌক্তিক, স্বাভাবিক এবং ভোক্তাগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার লক্ষ্যে সরকারি দায়িত্ব পালন তথা বাজার তদারকিমূলক অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তারা।
[৮] এতে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা (অতিরিক্ত সচিব), ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার (উপসচিব), প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক আতিয়া সুলতানা, উপপরিচালক আফরোজা রহমান, সহকারী পরিচালক শাহনাজ সুলতানা, সহকারী পরিচালক রজবী নাহার রজনী, সহকারী পরিচালক তাহমিনা বেগম, ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রোজিনা সুলতানা, সহকারী পরিচালক মাহমুদা আক্তার, মহাপরিচালকের গাড়ি চালক সোহেল আহমেদ, প্রধান কার্যালয়ের গাড়ি চালক মিলিয়া খানম, সহকারী হিসাব রক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, নমুনা সংগ্রহকারী আব্দুল কুদ্দুছ, অফিস সহকারী ও কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক আব্দুল ওয়াহেদ, ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের গাড়িচালক মো. শরীফ মিয়াসহ ১৫ কর্মকর্তা-কর্মচারী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তারা সকলেই বর্তমানে করোনা মুক্ত হয়ে শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে কর্মস্থলে ফিরেছেন।
ইত্তেফাক, প্রিয়ডটকম
আপনার মতামত লিখুন :