বিশ্বজিৎ দত্ত : [২]স্বাস্থ্যখাতে ৩৩,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখে আজ জাতীয় সংসদে বাজেট প্রস্তাব পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী [৩]৫,৬৭,৯০০ কোটি টাকার ২০২০-২১ সালের বাজেটে ঘাটতি থাকবে ১,৯০,০০০ কোটি টাকা
[৪] চলতি অর্থবছরের বাজেট পেশ করার সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল নিজেই আক্রান্ত ছিলেন ডেঙ্গু ভাইরাসে।এবারে প্রস্তাবিত বাজেটের সময় কোভিড ১৯ আক্রমণ করেছে সারা পৃথিবীকে । অর্থনীতির তেজীভাব এই ভাইরাসের আক্রমনে অনেকটাই স্থিমিত। [৫] প্রতি বছর প্রধান ১০টি মন্ত্রণালয় থাকে বাজেট বরাদ্দের শীর্ষে। এবারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ প্রতিযোগিতায় ৫ নম্বরে। শিক্ষা ১ নম্বরেই আছে।
[৬] সামাজিক নিরাপত্তা খাত বাড়িয়ে ৯৬ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে। [৭] আগামী বাজেটে ঋণের সুদের ভর্তুকি বাবদ রাখা হয়েছে আরো ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকা। [৮] ব্যয় বৃদ্ধি সামাল দিতে ৮৮ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়া হবে ব্যাংক থেকে। ৮৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশি ঋণ। সঞ্চয়পত্র থেকে নেয়া হবে ২০ হাজার কোটি টাকা। [৯] বাজেটে রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। এনবিআরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। ননট্যাক্স ও নন এনবিআর রাজস্ব ধরা হয়েছে ৪৮ হাজার কোটি টাকা।
[১০] আগামী বছরের অর্থনীতির প্রক্ষেপণ করতে বলা হয়েছে, কোভিডের কারণে বছরের শেষ ৪ মাস অর্থনীতি খারাপ গেছে। তাই চলতি বছরের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ণ হয়নি। কিন্তু দেশে কৃষির উৎপাদন ভাল হয়েছে। ব্যালেন্স অব প্যামেন্ট ভাল। রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়েছে। রেমিটেন্সেও তেমন প্রভাব পড়েনি। বিশ্বের সাপ্লাই চেইনের বেশির ভাগই উন্মুক্ত হয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থায় আগামী বজেটে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধাারণ করা হয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ।
আপনার মতামত লিখুন :