শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১১ জুন, ২০২০, ০৬:৫৭ সকাল
আপডেট : ১১ জুন, ২০২০, ০৬:৫৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সুব্রত বিশ্বাস : রোগ শঙ্কার চেয়েও খেয়ে-পরে থাকার ন্যূনতম চাহিদা অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে দেখা না হলে জটিলতা তৈরি হতে বাধ্য

সুব্রত বিশ্বাস : চেষ্টায় গাফিলতি ও পরিকল্পনায় ফাঁক থাকলে ক্ষতি, ফাঁকই নাগরিক-সমস্যা খানিক বাড়িয়ে দেয়। মানুষকে যথাসম্ভব রক্ষা করার ব্যাপারে শাসকের সদিচ্ছা ও সংবেদনশীলতা যথেষ্ট মনে করি। মনে করি শাসকের সদিচ্ছা, সংবেদনশীলতা যথেষ্ট, জীবন নিরাপদে করতে শাসকের সদিচ্ছা গুরুত্বপূর্ণ। করোনার দুর্ভোগে, রাজনীতিক যদি কারবারি হয় শাসকের সদিচ্ছা ও সংবেদনশীলতা যথেষ্ট না হয়, করোনার দুর্ভোগে মানুষকে যথাসম্ভব রক্ষা করা সম্ভব নয়, সরকারকে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এটা বাংলাদেশে হচ্ছে? এটা কোনো সমালোচনা বা দোষ চাপানোর বিষয় নয়, এই সমস্যা সবার জন্য, এই সমস্যা সবার জন্য করোনা-পরিস্থিতি এখনও যেখানে দাঁড়িয়ে, তাতে আগল খুলে দেওয়ার কিছু ঝুঁকি অবশ্যই আছে।

 

পথেঘাটে, বাসে-অটোয়, অফিস-কাছারিতে লোক সমাগম বাড়তে থাকলে রোগ সংক্রমণের কিছুটা আশঙ্কা থাকবে। করোনা-পরিস্থিতির বেলাতেও করণীয়গুলো ভুলে গিয়ে বা পরোয়া না করে আমরা নিজেরাই যদি ঝুঁকির মাত্রা বাড়িয়ে ফেলি, তাহলে বিপদ অবশ্যম্ভাবী। সেই প্রবণতা ইতোমধ্যেই স্পষ্ট। কিন্তু মনে রাখতে হবে, সুবুদ্ধিকে আচ্ছন্ন করে রাখা এ ক্ষেত্রে মানবিকতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার সামিল এবং অবস্থা খারাপ হতে থাকলে ঘুরে-ফিরে সেই দায়ও সরকার বা প্রশাসনের উপরেই এসে পড়বে। কিন্তু মাসের পর মাস সবকিছু স্তব্ধ হয়ে থাকার ফলে অর্থনীতিতে যে চাপ পড়ছে এবং সমাজজীবনে যেভাবে বিষয়টি ছায়া ফেলছে, সেই দিকটিও আর উপেক্ষা করার নয়।

 

সত্যি বলতে, রোগের শঙ্কার চেয়েও খেয়ে-পরে থাকার ন্যূনতম চাহিদাটুকু আজ অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে দেখা না হলে অন্য জটিলতা তৈরি হতে বাধ্য। তার মাশুলও কঠিন। শাসকের বিবেচনাবোধ এক্ষেত্রে সঠিক হতে হবে। আসল কথা হলো, নেতা-কর্তা-সরকার-জনতা সকলেই যেন কোথাও একসূত্রে বাঁধা হয়ে করোনার দুর্ভোগে ক্ষেত্র বিশেষে বিবেচনাবোধ না হারিয়ে সবারই যা করণীয়ও তাই করি। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়