আরিফুল ইসলাম, সরাইল প্রতিনিধি : [২] মঙ্গলবার বিকেলে স্বেচ্ছায় তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া নার্সিং ইনস্টিটিউটের প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন সেন্টারে ফিরে আসেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
[৩] আক্রান্ত কেফায়েত উল্লাহ জেলার সরাইল উপজেলার টিঘর গ্রামের বাসিন্দা। ‘না বুঝে’ আইসোলেশন সেন্টার থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন কেফায়েত উল্লাহ।
[৪] কেফায়েত উল্লাহ'র বরাত দিয়ে আইসোলেশন সেন্টারের সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, না বুঝে আইসোলেশন সেন্টার থেকে চলে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বাড়িতে যাওয়ার পর পরিবারের লোকজন তাকে ঠাঁই দেয়নি। চলে যাওয়ার পর দুইদিন পার্কে ঘোরাফেরা করেছেন। এ সময়টাতে তিনি সামাজিক দূরত্ব মেনে চলেছেন বলে দাবি করেছেন। বাড়িতে ঠাঁই না পেয়ে মঙ্গলবার বিকেলে তিনি আইসোলেশন সেন্টারে নিজেই ফিরে এসেছেন।
[৫] ব্রাহ্মণবাড়িয়া নার্সিং ইনস্টিটিউটের প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন সেন্টারের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইনজামামুল হক সিয়াম জানান, তিনি না বুঝে চলে গিয়েছিলেন। চলে যাওয়ার পর তিনি কোথায়-কোথায় ছিলেন সেই তথ্য নিয়ে তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের নমুনা সংগ্রহ করা হবে। নিয়ম অনুযায়ী তাকে আবারও আইসোলেশন সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে।
[৬] এর আগে গত শনিবার করোনা মুক্ত হওয়ায় সাতজনকে আইসালেশন সেন্টার থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। ওই সাতজনের সঙ্গে চলে যান কেফায়েত উল্লাহ। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করে সেন্টার কর্তৃপক্ষ। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :