শিরোনাম
◈ কিছুটা কমেছে পেঁয়াজ ও সবজির দাম, বেড়েছে আলুর ◈ দেশের ৯২ শতাংশ মানুষ দ্বিতীয় কোনো ভাষা জানেন না, সময় এসেছে তৃতীয় ভাষার ◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫

প্রকাশিত : ১০ জুন, ২০২০, ০৭:২৫ সকাল
আপডেট : ১০ জুন, ২০২০, ০৭:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সক্ষম লোকদের করের আওতায় নিয়ে আসতে হবে: সালেহউদ্দিন আহমেদ

মো. আখতারুজ্জামান : [২] আমাদের এবারের বাজেটটা হতে হবে গতানুগতিকের বাহিরে। আগে থেকেই আমাদের অর্থনীতিতে বেশকিছু চ্যালেঞ্জ ছিল। নতুন করে করোনার প্রভাব দেখা দেওয়ায় সংকট বেড়েছে। আমাদের আয় বৈশম্য রয়েছে। এবারে সেটা আরও বেশি হতে পারে এ জন্য আমাদের সে দিকটায় গুরুত্ব দিতে হবে।

[৩] এবারের বাজেট ভাবনা নিয়ে সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে থেকেই আমাদের কর্মসংস্থানের বড় চ্যালেঞ্জ ছিলো। এখন সেটা আরও বড় আকার ধারণ করেছে। কারণ ইতিমধ্যে প্রবাসীরা দেশে আসতে শুরু করেছে।

[৪] তিনি বলেন, বাজেটে বরাদ্দের প্রসঙ্গ আসলে প্রথমে স্বাস্থ্য খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ বাড়াতে হবে। কারণ আগে জীবন তার পর বাঁচে থাকা। এর কৃষি খাতে অগ্রাধিকার দিতে হবে। করোনার পাশাপাশি ঘুর্ণিঝড়ে কৃষি খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এজন্য ফসল চাষ, মৎস্য ও পশু পালন সব ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

[৫] সালেহউদ্দিন বলেন, এর সামাজিক সুরক্ষা খাতে অগ্রাধিকার দিতে হবে। দুঃখজনকভাবে আমাদের এখানে অনানুষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকের জন্য সামাজিক সুরক্ষা নেই। সম্ভব হলে সবার জন্য স্বাস্থ্য বীমা বা সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নিতে হবে।

[৬] সাবেক এ গভর্নর বলেন, করপোরেট কর, ভ্যাট ও আয়করের হার না বাড়িয়ে আওতা বাড়াতে হবে। খোঁজতে হবে নতুন নতুন কর দাতাদের। বিশেষ করে ঢাকার বাইরের অনেক ব্যবসায়ী আছেন, যারা সচ্ছল অথচ কোনো দিন কর দেননি। এদের করের আওতায় আনলে আর করহার বাড়াতে হবে না।

[৭] এবারের বাজেটে ঘাটতি জিডিপির ৫ শতাংশে থাকবে না। এটা ৬ কিংবা ৭ শতাংশ হতে পারে। এতে কোনো আপত্তি নেই। তবে এ ঘাটতি মেটানোর জন্য ব্যাংক খাত থেকে ধার না করে সরকার বিদেশি উৎস থেকে বেশি ঋণ নিতে পারে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়