শুভ কামাল : ডা. ফেরদৌসকে যে পরিমাণ হয়রানি করা হচ্ছে তা দেখেই বুঝা যায় তিনি ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে দেশে এসেছিলেন। ওই বিমানে ১২৯ জন বাংলাদেশে এসেছিলো, এর মাঝে শুধু ডাক্তার ফেরদৌসকেই কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। অথচ তার করোনার এন্টিবডি পজেটিভ সেই সার্টিফিকেটও আছে। অর্থাৎ তার আর করোনা হওয়ার কোনো সম্ভাবনাও নেই।
চায়না থেকে আসা জিনিসপাতি আনতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিজে এয়ারপোর্টে গেছিলেন, ফেরদৌসের আনা বিনামূল্যে বিতরণের জিনিস বিমানবন্দরে আটকে দেয়া হয়েছে। ডাক্তার ফেরদৌস নিউইয়র্কের বাঙালিদের জন্য অনেক করে গেছেন। ঘরে ঘরে গিয়ে সেবা দিয়ে এসেছেন এখানকার সবাই সাক্ষী। মানুষকে এখানে খাবার বিলিয়েছেন, ফ্রি-তে সাহস যোগিয়েছেন। বাংলাদেশে ভালো কাজ করতে হলে কী হেনস্থার শিকার হতে হয় তা হজ্বক্যাম্পে বসে ডাক্তার ফেরদৌস টের পাচ্ছেন। কিছু করতে গেলে মীর জাফরের নাতি জাফর ওয়াজেদরা এভাবেই পেছনে লেগে যায়।
যাইহোক, সব অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ার পর এক সহমত ভাই দেখলাম আরো কঠিন প্রমাণ আবিষ্কার করে ফেলেছেন ডাক্তার ফেরদৌসের বিরুদ্ধে। সেটা কী? ডাক্তার ফেরদৌসের পাব্লিক প্রোফাইলে কমেন্ট করেছিলো এক লোক, সেই তৃতীয় লোকের প্রোফাইলে গিয়ে তিনি দেখেছেন সেই লোক জামায়াতী এবি পার্টির পোস্ট শেয়ার করেছে। সেই থেকে উনি বুঝে ফেলেছেন ডাক্তার ফেরদৌসের কোনো না কোনো উদ্দেশ্য আছে। বাপ্রে বাপ। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :