তন্ময় আলমগীর, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি: [২] সোমবার রাতে পাওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী এ পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ জেলার ১৩ উপজেলায় ৭০২ জন করোনা রোগি শনাক্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ১৬ জন। সুস্থ হয়েছেন ২৪০ জন।
[৩] এর মধ্যে শুধু ভৈরব উপজেলাতেই করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে ৩০৫ জনের শরীরে। মারা গেছেন ৫জন। সর্বশেষ সোমবার (৮ জুন) রাতে পাওয়া রিপোর্টে এ উপজেলায় একদিনেই ৩৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।
[৪] ভৈরব উপজেলাকে ইতোমধ্যে সংক্রমণের ‘রেডজোন’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সিভিল সার্জন অফিস সুত্রে জানা গেছে, ভৈরবের পরিস্থিতি নিয়ে দফায় দফায় আলোচনা হচ্ছে প্রশাসনিকভাবে। উর্ধতন কতৃপক্ষকেও ক্ষণে ক্ষনে পরিস্থিতি জানানো হচ্ছে।
[৫] এ ছাড়া কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় ৯০ জন, তাড়াইল উপজেলায় ৫৩ জন, করিমগঞ্জ উপজেলায় ৪৫ জন, বাজিতপুর উপজেলায় ৪১ জন, কুলিয়ারচর উপজেলায় ৩৭ জন, পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৩০ জন, কটিয়াদী উপজেলায় ৩০ জন, মিঠামইন উপজেলায় ২৫ জন, ইটনা উপজেলায় ১৭ জন, হোসেনপুর উপজেলায় ১৪ জন, নিকলী উপজেলায় ১১ জন ও অষ্টগ্রাম উপজেলায় পাওয়া গেছে ৪ জন।
[৬] এর মধ্যে ভৈরব উপজেলায় মারা গেছেন ৫ জন, সদরে ৪ জন, করিমগঞ্জ উপজেলায় ২ জন, হোসেনপুর উপজেলায় ১ জন, কটিয়াদী উপজেলায় ১ জন, কুলিয়ারচর উপজেলায় ১ জন, বাজিতপুর উপজেলায় ১ জন ও মিঠামইন উপজেলায় ১ জন।
[৭] সিভিল সার্জন জানান, বর্তমানে জেলায় মোট ৪১১ জন কোভিড-১৯ রোগী এবং ১০ জন সাসপেক্টটেড বিভিন্ন হাসপাতাল ও নিজ বাড়িতে আইসোলেশনে রয়েছেন। এর মধ্যে ভৈরবের রোগীই বেশি। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :