হাবিবুর রহমান: [২] নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট খায়রুল ইসলাম, ল্যাবরেটরী সহকারি হাফিজুল্লাহ সম্রাট ফ্রন্ট ফাইটার হিসাবে করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণে জীবনের সবচেয়ে কঠিন ঝুঁকি নিয়ে রোগীর সবচেয়ে বেশি ক্লোজ কন্টাকে থেকে নমুনা সংগ্রহ করছেন।
[৩] মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ল্যাবরেটরী সহকারিকে কখনো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অথবা অতি রিমোট এরিয়ায় দুর্গোম পথ পাড়ি দিয়ে নমুনা ও তথ্য সংগ্রহ করছে।
[৪] মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ছাড়া কোন ভাবেই নমুনা সংগ্রহ বা পরীক্ষা সম্ভব নয়, তাই করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণে ও বিস্তার রোধে মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ভূমিকা অপরিসীম।
[৫] দুঃখজনক এই যে এই বাস্তব সত্যটি কোন মিডিয়া গণমাধ্যমে প্রকাশ করছেন না। এমন কি প্রতি দিন প্রেস কনফারেন্স একবারের জন্য মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা স্বীকার ও প্রকাশ করা হচ্ছে না।
[৬] তাই স্বাস্থ্য বিষয়ে সকল প্রেস কনফারেন্সে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট গুরত্বপূর্ণ অবদান ও ত্যাগ স্বীকার উল্লেখ করে সকল মিডিয়াতে প্রচার ও প্রকাশ করা হলে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট গন এতে তাদের অবদান ও ত্যাগ স্বীকারে উৎসাহিত হবে। স্বাস্থ্য সোবার মান আরো এগিয়ে যাবে।
[৭] মেডিকেল টেকনোলজিস্ট খায়রুল ইসলাম এর সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, আমাদের পরিবারের ঝুঁকি নিয়ে করোনার নমুনা সংগ্রহের শুরু থেকে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করছি। সব সময় আতঙ্ক বিরাজমান থাকা সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত দায়িত্বের কোন প্রকার অবহেলা করি নাই আর করব না জীবনের শেষটুকু দিয়ে হলেও করোনা যুদ্ধে লড়ে যাব ইনশাআল্লাহ।
আপনার মতামত লিখুন :