রাশিদ রিয়াজ : [২] এই ধনিকগোষ্ঠীর সম্পদের পরিমান ১৪০ বিলিয়ন ডলার। এদের অন্যতম লি কা-শিং ধনীদের মোগল হিসেবে পরিচিত এবং তিনি রাজনৈতিক অস্থিরতা, মহামন্দা, কোভিডের মত সংকট এড়িয়ে চলতে চান। ব্লুমবার্গ
[৩] রয়েছেন রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী, প্রবাসে চীনা প্রবাসীদের ওপর প্রভাববিস্তারকারী ও তাইপান শহরের প্রতিষ্ঠাতারাও। অন্তত ৯ শীর্ষ ধনী ব্যক্তির সমন্বয়ে এ গোষ্ঠীর আরেক জন মাইকেল কাদুরি।
[৪] লন্ডনের এসওএএস বিশ্ববিদ্যালয়ের চায়না ইন্সটিটিউটের পরিচালক স্টিভ সাং বলেন এদের কোনো ব্যক্তিগত পছন্দ নেই যদি না তারা তাদের সম্পদ অন্যদেশে স্থানান্তরিত না করে। চীন তাদের বলেছে তারা যদি নিরাপত্তা আইনকে সমর্থন না করে তাহলে এর ঝুঁকি তাদের সম্পদের ওপর দিয়েই যাবে।
[৫] হংকংয়ের টালমাটাল পরিস্থিতিতেও এ ধনিকগোষ্ঠীর সম্পদ বেড়েছে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ। অবশ্য হ্যাং সেং শেয়ারবাজার সূচকে তাদের ক্ষতি হয়েছে ৮.১ শতাংশ।
[৬] প্রভাবশালী হেন্ডারসন ল্যান্ড ডেভলপমেন্ট কোম্পানির লি শাউ কি এবং সান হাং কাই প্রপার্টিজ লি’এর কোওক পরিবারের কথা হচ্ছে সম্পদের স্থায়িত্ব ও সমৃদ্ধির জন্যেই তারা নিরাপত্তা আইনের পক্ষে।
[৭] বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক হাব হিসেবে হংকংএর পরিচিতি ধরে রাখতেও তারা কোনো হাঙ্গামা চান না। মিডিয়া টাইকুন জিমি লাই আন্দোলনকারীদের পক্ষে ঝুঁকে পড়লে তাকে গ্রেফতার হতে হয়।
আপনার মতামত লিখুন :