তাসমিয়াহ নুহিয়া আহমেদ ও শরীফ শাওন : [২] গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালের ভুক্তভোগী রোগীরা জানান, কোভিড-১৯ ভাইরাস শনাক্ত না হলেও দীর্ঘদিন হাসপাতালের আইসোলেশন বেডে তাদের রাখা হয়েছিল। তারা বলেন, ২৭ মে হাসপাতালে আগুনের ঘটনায় পাঁচ জন রোগী মারা যান। পরবর্তীতে তাদের রিপোর্টে দেখা যায়, কোভিড-১৯ নেগেটিভ।
[৩] ভুক্তভোগীরা জানান, আইসোলেশন শয্যা ভাড়া বাবদ প্রতিদিন ৯ হাজার ৫০০ টাকা দিতে হতো, যা হাসপাতালটির আই সি ইউ শয্যার ভাড়ার সমপরিমান। সেখানে প্রতিদিন ইনপেশেন্ট কেয়ার সার্ভিসের জন্য দৈনিক তিন হাজার টাকা পরিশোধ করতে হয়। যেখানে আই সি ইউ’তে সার্ভিসটির মূল্য ৭০০ টাকা। এসব বিল পেতে তারা নন কোভিড রোগীদের আইসোলেশন শয্যা থেকে স্থানান্তর করতে বিলম্ব করে থাকে।
[৪] তারা জানান, পিপিই, মাস্ক, গ্লাভস, গাউন ১৫০ থেকে ২০০ শতাংশ অতিরিক্ত দাম নেয়া হয়েছে। তারা অভিযোগ করেন, এসকল পণ্যের আলাদা দাম রাখলে ইনপেশেন্ট কেয়ার সার্ভিস মূল্য কেন এত বেশি।
[৫] হাসপাতালের প্রধান কর্মকর্তা ডা. সাগুফা আনোয়ার বলেন, আদালতের বিচারাধীন থাকায় এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :