মোহাম্মদ এ আরাফাত
পুরো দেশ লকডাউন না করে জোন চিহ্নিত করে লকডাউন করা যেতে পারে। লাল জোন, হলুদ জোন এবং সবুজ জোন চিহ্নিতকরণ এবং লাল জোনে শক্ত লকডাউনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। লাল জোনের মানুষ হলুদ এবং সবুজ জোনে গিয়ে যেন সংক্রমণ বাড়াতে না পারে তার ব্যবস্থাপনা করা যেতে পারে। এই মুহূর্তে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর এবং চট্টগ্রামে যে পরিমাণ করোনা আক্রান্ত রোগীর খবর পাওয়া যাচ্ছে, সেই তুলনায় দেশের বাকি অংশে করোনা রোগীর পরিমাণ অনেক কম।
ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর এবং চট্টগ্রাম এই চারটি জেলাকে পুরোপুরি পড়ৎফড়হবফ ড়ভভ করে দেশের বাকি অংশের সঙ্গে কিছু দিনের জন্য বিচ্ছিন্ন করা যেতে পারে। পণ্যবাহী এবং জরুরি যানবাহন ছাড়া অন্য সবকিছু এই চারটি জেলায় ঢোকা এবং বের হওয়া বন্ধ করা যেতে পারে। একই সাথে এই চারটি জেলার ভেতরে সংক্রমণের হার অনুযায়ী লাল জোন, হলুদ জোন এবং সবুজ জোনÑ এই তিনটি জোনে ভাগ করা যেতে পারে। লাল জোনে লকডাউন সর্বোচ্চ হতে হবে, হলুদ জোনে লকডাউন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হতে হবে এবং সবুজ জোনে মানুষ জোনের ভিতরে অযথা চলাফেরা থেকে বিরত থেকে শুধু অর্থনৈতিক কর্মকা- চালাতে পারবে। লাল জোনের মানুষ হলুদ বা সবুজ জোনে যেতে পারবে না।
ধীরে ধীরে লাল জোনকে প্রথমে হলুদ এবং পরে সবুজ জোনে রুপান্তরিত করতে হবে। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর এবং চট্টগ্রাম-এই চারটি জেলার বাইরে বাংলাদেশের বাকি অংশেও সংক্রমণের হার অনুযায়ী লাল জোন, হলুদ জোন এবং সবুজ জোন এই তিনটি জোনে ভাগ করা যেতে পারে। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর এবং চট্টগ্রাম-এই চারটি জেলার বাইরে বাংলাদেশের বাকি অংশে আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে সবুজ জোনের ব্যাপ্তি অনেক বেশি হবে এবং সেখানে মানুষ নির্বিঘেœ অর্থনৈতিক কর্মকা- চালাতে পারবে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :